নিউইয়র্ক : | বৃহস্পতিবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০২০
নিউইয়র্কে বাংলাদেশীদের সবচেয়ে বড় এবং অহংকারের প্রতিষ্ঠান জ্যামাইকা মুসলিম সেন্টার। জ্যামাইকা মুসলিম সেন্টার শুধু একটি মসজিদ নয়, এই প্রতিষ্ঠানের অধীনে রয়েছে আরো অনেক ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান। এ সব প্রতিষ্ঠান থেকে প্রবাসে জন্ম নেয়া এবং বেড়ে ওঠা নতুন প্রজন্ম শিক্ষা নিচ্ছে শান্তির ধর্ম ইসলাম সম্পর্কে। প্রতিষ্ঠার পর থেকেই জ্যামাইকা মুসলিম সেন্টার মুসলিম কম্যুনিটিসহ আত্মমানবতার সেবায় কাজ করে যাচ্ছে। মসজিদ, অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের উন্নয়ন এবং কম্যুনিটি সেবায় জ্যামাইকা মুসলিম সেন্টার গত ৩০ বছর ধরে ফান্ডরেইজিং ডিনারের আয়োজন করে থাকে। সিটি নামীদামী হোটেলের বল রুমে এই ফান্ডরেইজিং অনুষ্ঠিত হতো। সেখানে কম্যুনিটি প্রায় ৪/৫ শত মানুষের মিলন মেলা হতো।
কিন্তু এবার করোনার কারণে সেটা হয়নি। ভার্চ্যুয়ালি ফান্ডরেইজিং এর আয়োজন করা হয়। ভাচ্যুর্য়াল ফান্ডরেইজিং ডিনারটি গত ২৬ ডিসেম্বর সন্ধ্যায় ৮টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হয়। ফান্ডরেইজিং এ আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন জ্যামাইকা মুসলিম সেন্টারের সভাপতি ডা. ছিদ্দিকুর রহমান, ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান সৈয়দ মুজাফ্ফর, জ্যামাইকা মুসলিম সেন্টারের ইমাম মাওলানা মির্জা আবু জাফর বেগ, ইমাম শামসে আলী, ইমাম হাফিজ মুজাহিদুল ইসলাম, ইমাম শেখ জুনায়েদ আহমেদ, ইমাম শেখ আকিব চৌধুরী। পুরো অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন জ্যামাইকা মুসলিম সেন্টারের সাধারণ সম্পাদক মঞ্জুর আহমেদ চৌধুরী।
মঞ্জুর আহমেদ চৌধুরী জানান, পেন্ডামিকের সময় আমরা মনে করেছিলাম, খুব একটা সাড়া পাওয়া যাবে না। কিন্তু আল্লাহর অশেষ রহমত আমাদের প্রত্যাশার চেয়ে প্রাপ্তি অনেক বেশি ছিলো। তিনি বলেন, ভার্চ্যুয়াল এই ফান্ডরেইজিং এ প্রায় ৭ হাজার মানুষ অংশগ্রহণ করেছেন। কমবেশি সবাই অনুদান দিয়েছেন এবং অনেকে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।
Posted ৮:৩১ পূর্বাহ্ণ | বৃহস্পতিবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০২০
Weekly Bangladesh | Weekly Bangladesh