বাংলাদেশ ডেস্ক : | বৃহস্পতিবার, ০৩ এপ্রিল ২০২৫
নিউইয়র্কে যথাযোগ্য মর্যাদায় ও বিপুল উৎসাহ উদ্দীপনায় বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস দিবস উদযাপন করা হয়েছে গত ২৬ মার্চ বুধবার। নিউইয়র্ক সিটি হল, বাংলাদেশ স্থায়ী মিশন, কনস্যুলেট জেনারেলসহ বিভিন্ন সংগঠনের উদ্যোগে দিনটি পালন উপলক্ষে আলোচনা, দোয়া-মাহফিল ও ইফতারসহ নানা কর্মসূচি পালন করা হয়।
নিউইয়র্ক সিটি হলে স্বাধীনতা দিবস: নিউইয়র্ক সিটি হল এ বছর বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা দিবস উদযাপন করল। গত ২৬ মার্চ বুধবার এই অনুষ্ঠান হয় সিটি হলের কাউন্সিল চেম্বারে। সিটি কাউন্সিল স্পিকার এড্রিয়েন এডামসের সাথে এই আয়োজনে কো—স্পন্সর হিসাবে ছিলেন কাউন্সিলের মেজোরিটি লিডার ব্রংক্স থেকে নির্বাচিত আমান্দা ফারিয়াস, কাউন্সিল সদস্য বাংলাদেশী আমেরিকান শাহানা হানিফ, কাউন্সিল সদস্য জেমস জিনারো, ড. নাতাশা উইলিয়ামস, শেকার কৃষ্ণান ও লিন্ডা লি।
স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে তিন বাংলাদেশী আমেরিকান বিশিষ্ট কম্যুনিটি লিডার ও একটি মানবাধিকার প্রতিষ্ঠানকে প্রোক্লেমেশন দিয়ে সম্মাননা জানানো হয়। বিশিষ্ট কম্যুনিটি নেতা জ্যামাইকা বাংলাদেশ ফ্রেন্ডস সোসাইটির প্রতিষ্ঠাতা ও বর্তমান সভাপতি ফখরুল ইসলাম দেলোয়ারকে প্রোক্লেমেশন প্রদান করেন কাউন্সিল সদস্য জিম জিনারো।
কিন্তু তার অনুপস্থিতিতে তার হাতে প্রোক্লেমেশন তুলে দেন মেজোরিটি লিডার আমান্দা ফারিয়াস। বিশিষ্ট কম্যুনিটি নেতা এবং বাংলাদেশ সোসাইটির সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ আলীর হাতে প্রোক্লেমেশন তুলে দেন কাউন্সিল স্পিকার এড্রিয়েন এডামস, নতুন প্রজন্মের মূলধারার একটিভিস্ট তাহিতুন মরিয়মকে প্রোক্লেমেশন প্রদান করেন আমান্দা ফারিয়াস এবং মানবাধিকার সংগঠন ড্রামের ব্রুকলীন চ্যাপ্টারের নেতৃবৃন্দের হাতে প্রোক্লেমেশন তুলে দেন কাউন্সিল সদস্য শাহানা হানিফ। স্বাধীনতা দিবসের শুরুতে স্বাগত বক্তব্য দেন কাউন্সিল স্পিকার এড্রিয়েন এডামস আর সমাপনী বক্তব্য রাখেন মেজোরিটি লিডার আমান্দা ফারিয়াস। বিশেষ বক্তব্য রাখেন কাউন্সিল সদস্য শাহানা হানিফ। অনুষ্ঠানে বর্ণাঢ্য সাংস্কৃতিক পরিবেশনায় ছিল বাংলাদেশ ইন্সটিটিউট অব পারফর্মিং আর্টস বিপা ও বাংলাদেশ একাডেমি অব ফাইন আর্টসের গুণী শিল্পীরা।
নিউইয়র্ক সিটি হলে স্বাধীনতা দিবস
নিউইয়র্ক সিটি হল এ বছর বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা দিবস উদযাপন করল। গত ২৬ মার্চ বুধবার এই অনুষ্ঠান হয় সিটি হলের কাউন্সিল চেম্বারে। সিটি কাউন্সিল স্পিকার এড্রিয়েন এডামসের সাথে এই আয়োজনে কো—স্পন্সর হিসাবে ছিলেন কাউন্সিলের মেজোরিটি লিডার ব্রংক্স থেকে নির্বাচিত আমান্দা ফারিয়াস, কাউন্সিল সদস্য বাংলাদেশী আমেরিকান শাহানা হানিফ, কাউন্সিল সদস্য জেমস জিনারো, ড. নাতাশা উইলিয়ামস, শেকার কৃষ্ণান ও লিন্ডা লি।
স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে তিন বাংলাদেশী আমেরিকান বিশিষ্ট কম্যুনিটি লিডার ও একটি মানবাধিকার প্রতিষ্ঠানকে প্রোক্লেমেশন দিয়ে সম্মাননা জানানো হয়। বিশিষ্ট কম্যুনিটি নেতা জ্যামাইকা বাংলাদেশ ফ্রেন্ডস সোসাইটির প্রতিষ্ঠাতা ও বর্তমান সভাপতি ফখরুল ইসলাম দেলোয়ারকে প্রোক্লেমেশন প্রদান করেন কাউন্সিল সদস্য জিম জিনারো। কিন্তু তার অনুপস্থিতিতে তার হাতে প্রোক্লেমেশন তুলে দেন মেজোরিটি লিডার আমান্দা ফারিয়াস। বিশিষ্ট কম্যুনিটি নেতা এবং বাংলাদেশ সোসাইটির সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ আলীর হাতে প্রোক্লেমেশন তুলে দেন কাউন্সিল স্পিকার এড্রিয়েন এডামস, নতুন প্রজন্মের মূলধারার একটিভিস্ট তাহিতুন মরিয়মকে প্রোক্লেমেশন প্রদান করেন আমান্দা ফারিয়াস এবং মানবাধিকার সংগঠন ড্রামের ব্রুকলীন চ্যাপ্টারের নেতৃবৃন্দের হাতে প্রোক্লেমেশন তুলে দেন কাউন্সিল সদস্য শাহানা হানিফ। স্বাধীনতা দিবসের শুরুতে স্বাগত বক্তব্য দেন কাউন্সিল স্পিকার এড্রিয়েন এডামস আর সমাপনী বক্তব্য রাখেন মেজোরিটি লিডার আমান্দা ফারিয়াস। বিশেষ বক্তব্য রাখেন কাউন্সিল সদস্য শাহানা হানিফ। অনুষ্ঠানে বর্ণাঢ্য সাংস্কৃতিক পরিবেশনায় ছিল বাংলাদেশ ইন্সটিটিউট অব পারফর্মিং আর্টস বিপা ও বাংলাদেশ একাডেমি অব ফাইন আর্টসের গুণী শিল্পীরা।
জাতিসংঘে বাংলাদেশ মিশন
জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী মিশন বাংলাদেশের ৫৫তম স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষ্যে এক অভ্যর্থনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। ২৬ মার্চ বুধবার নিউইয়র্কের একটি স্থানীয় হোটেলে আয়োজিত অনুষ্ঠানে জাতিসংঘের প্রায় ১৫০ স্থায়ী প্রতিনিধি, উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা ও বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধিরা অংশ নেন। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্যে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি ও রাষ্ট্রদূত সালাহউদ্দিন নোমান চৌধুরী বলেন, ১৯৭৪ সালে জাতিসংঘের সদস্যপদ লাভের পর থেকে বহুপাক্ষিকতাবাদ বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতির মূলভিত্তি হিসেবে কাজ করেছে।
তিনি উল্লেখ করেন, বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশ (এলডিসি) শ্রেণি থেকে উত্তরণের পথে এগোচ্ছে। আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তায় অঙ্গীকারের অংশ হিসেবে বাংলাদেশ জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা অভিযানে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখছে এবং রোহিঙ্গাদের জন্য মানবিক সহায়তা প্রদান করছে। এর আগে সকালে স্থায়ী প্রতিনিধি ও মিশনের কর্মকর্তারা এক আলোচনা সেশনে অংশ নেন, যেখানে উচ্চপদস্থ ব্যক্তিদের বাণী পাঠ করা হয় এবং দিবসটির তাৎপর্য নিয়ে একটি বিশেষ প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শিত হয়।
কনস্যুলেট জেনারেল নিউইয়র্ক
নিউইয়র্ক কনস্যুলেটে ২৬ মার্চ জাতীয় পতাকার প্রতি সম্মান প্রদর্শণ করে জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশনের মধ্য দিয়ে স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানের সূচনা হয়। ৭১-এর সকল শহিদ, শহিদ বীর মুক্তিযোদ্ধাগণ, শহিদ বুদ্ধিজীবী ও ২০২৪ জুলাই—আগস্টে সকল শহিদদের স্মরণে ১ মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। দিবসটি উপলক্ষে বাংলাদেশ থেকে প্রেরিত রাষ্ট্রপতি, প্রধান উপদেষ্টা ও পররাষ্ট্রবিষয়ক উপদেষ্টার বাণী পাঠ করা হয়। অনুষ্ঠানে সবাইকে স্বাগত জানিয়ে কনসাল জেনারেল মোঃ নাজমুল হুদা মহান মুক্তিযুদ্ধের সকল শহিদের রূহের মাগফেরাত কামনা করেন এবং সকল বীরাঙ্গনা, রণাঙ্গনের বীর মুক্তিযোদ্ধা, মহান মুক্তিযুদ্ধের সকল স্তরের নেতা—কর্মীর প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন। তিনি বলেন, এক সাগর রক্তের বিনিময়ে অর্জিত আমাদের স্বাধীনতা রক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ ও আন্তরিকভাবে সচেষ্ট থাকতে হবে। তিনি সকলকে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসের উষ্ণ শুভেচ্ছা জ্ঞাপন করেন।
কনসাল জেনারেল বলেন, ২০২৪ সাল বাংলাদেশের ইতিহাসে এক গৌরবোজ্জ্বল অধ্যায় সংযোজন করেছে এবং বাংলাদেশের রাষ্ট্রব্যবস্থা মেরামত তথা সংস্কারের এক অনন্য সুযোগ সৃষ্টি করেছে।
কনসাল জেনারেল তার বক্তব্যে স্বাধীনতার কাঙ্খিত লক্ষ্য, তথা একটি গণতান্ত্রিক ক্ষুধা—দারিদ্র্যমুক্ত, ন্যায্যতাভিত্তিক, মানবিক ও আধুনিক দেশ গড়ার জন্য সকলকে সচেষ্ট থাকার অনুরোধ জানান। বাংলাদেশের অমিত সম্ভাবনাকে কাজে লাগিয়ে একটি গতিশীল, আত্মপ্রত্যয়ী এবং উন্নত দেশ গড়ার লক্ষ্যে আমাদের নতুন প্রজন্ম যে স্বপ্ন দেখছে তা বাস্তবায়নে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান জানান। বাংলাদেশের সার্বিক উন্নয়নে যুক্তরাষ্ট্রসহ সারা পৃথিবীতে অবস্থানকারী বিপুল সংখ্যক প্রবাসী ভাই—বোনদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার প্রশংসা করে তিনি তাদের এ সমর্থন এবং সহযোগিতা আরো শক্তিশালী করার অনুরোধ জ্ঞাপন করেন। প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ডঃ মুহাম্মদ ইউনূসের বক্তব্যের প্রতিধ্বনি করে ‘বাংলাদেশ একটি শক্তিশালী, শান্তিপূর্ণ এবং গণতান্ত্রিক দেশ হিসেবে গড়ে উঠবে’ বলে তিনি সুদৃঢ় আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
এর আগে ২৫ মার্চ কনস্যুলেট জেনারেলে গণহত্যা দিবস পালন করা হয়। দিবসটি উপলক্ষে অন্তবর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার বাণী পাঠ করা হয়। কনসাল জেনারেল মোঃ নাজমুল হুদার সভাপতিত্বে এ বিশেষ দিবসটির ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট ও তাৎপর্য নিয়ে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। কনসাল জেনারেল তাঁর বক্তব্যে ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ কালরাত্রে ঢাকাসহ সারাদেশে ইতিহাসের যে নৃশংসতম ও বর্বরতম হত্যাকান্ড ঘটানো হয়েছিল তা উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, ২৫ মার্চের কালরাতে নিরীহ, নিরস্ত্র, শান্তিকামী সাধারণ মানুষের ওপ যে গণহত্যা সংঘটিত হয়, তা পৃথিবীর ইতিহাসে এক ন্যাক্কারজনক অধ্যায় হিসেবে লিপিবদ্ধ থাকবে।
বাংলাদেশী-আমেরিকান রিপাবলিকান এলায়েন্স
বাংলাদেশী—আমেরিকান রিপাবলিকান এলায়েন্সের উদ্যোগে মহান স্বাধীনতা দিবসের ৫৪তম বার্ষিকী যথাযোগ্য মর্যাদায় গত ২৬ মার্চ বুধবার বিকেলে জ্যাকসন হাইটসের ইটজি পার্টি হলে আয়োজিত হয়। এই উপলক্ষে আলোচনা সভা, দোয়া মাহফিল ও ইফতার পার্টিতে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের চেয়ারম্যান নাসির আলী খান পল। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা ও পরিচালনা করেন নিউইয়র্ক সিটি হাউজিং অথরিটির কর্মকর্তা সুব্রত তালুকদার। অনুষ্ঠানে সম্মানিত অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন মূলধারার রাজনীতিক মুর্শেদ আলম, গিয়াস আহমেদ, নিউইয়র্ক সিটি কাউন্সিলের নির্বাচনে প্রার্থী শাহ শহীদুল হক সাঈদ, সাপ্তাহিক পরিচয় সম্পাদক নাজমুল আহসান, সাবেক ছাত্রনেতা এম জসীমউদ্দীন, যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা হাকিকুল ইসলাম খোকন, আইটিভি পরিচালক রিমন ইসলাম, এডভোকেট মোহাম্মাদ আলী বাবুল, জালালাবাদ এসোসিয়েশন অব আমেরিকার সভাপতি মঈনুল ইসলাম, জেএসএফ’র সংগঠক হাজী আনোয়ার হোসেন লিটন, বিশিষ্ট সংগঠক আহসান হাবিব, সুরকার ও গীতিকার মেহফুজ রহমান, সাংস্কৃতিক সংগঠক মিনহাজ আহমেদ, কবি শাহীন ইবনে দেলওয়ার, মঈনুজজান চৌধুরী, উত্তম সাহা, বিশিষ্ট রিয়েলেটর রিনা সাহা, বিপ্লব পাল, রেজাউল করিম, আবুল খায়ের, স্বপনা খান, সৈয়দ মিজানুর রহমান প্রমুখ ।
আলোচনা সভায় বক্তারা ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, দেশের স্বাধীনতার জন্য বীর মুক্তিযোদ্ধাদের আত্মত্যাগ এবং আজকের বাংলাদেশকে বিশ্বদরবারে গৌরবময় স্থানে নিয়ে যাওয়ার জন্য নতুন প্রজন্মের ভূমিকার বিষয়ে আলোকপাত করেন। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ কালরাতে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বর্বর হত্যাযজ্ঞ, ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধ, ৩০ লাখ শহীদ ও ২ লাখ সম্ভ্রমহারা মা-বোনের আত্মত্যাগের ইতিহাস তুলে ধরা হয়।এছাড়া, ২০২৪ সালের ৫ই আগস্ট বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামাজিক অবস্থার প্রেক্ষাপট নিয়েও আলোচনা করা হয়।এরপর ইফতার ও দোয়া মাহফিল পরিচালনা করেন ইমাম কাজী কাইয়ুম। দেশ ও জাতির কল্যাণে বিশেষ দোয়া করা হয়, বিশেষ করে দেশের স্থিতিশীলতা, শান্তি ও সমৃদ্ধির জন্য প্রার্থনা করা হয়।
নিউইয়র্ক মহানগর দক্ষিণ বিএনপি
নিউইয়র্ক মহানগর দক্ষিণ বিএনপির উদ্যোগে স্বাধীনতা দিবসের আলোচনা ও ইফতার মাহফিলের আয়োজন করা হয় ২৪ মার্চ সোমবার জ্যাকসন হাইটসের সানাই রেস্টুরেন্টে। সভায় সভাপতিত্ব করেন ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোহাম্মদ সোহরাব হোসেন এবং সঞ্চালনা করেন সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ বদিউল আলম। উক্ত অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির আন্তর্জাতিক সম্পাদক ইউরোপ, আমেরিকা, রাশিয়া, আফ্রিকা ও এশিয়ার সাংগঠনিক সমন্বয়ক আনোয়ার হোসেন খোকন। প্রধান বক্তা হিসেবে বাংলাদেশ থেকে ভার্চুয়ালি বক্তব্য রাখেন সংগঠনের সভাপতি হাবিবুর রহমান সেলিম রেজা। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আলমগীর হোসেন মৃধা, এমলাক হোসেন ফয়সাল, রুহুল আমিন নাছির, মোঃ নাসির উদ্দিন, জাহাঙ্গীর আলম, আনোয়ার জাহিদ, লিয়াকত হোসেন প্রমুখ।
প্রধান বক্তা হাবিবুর রহমান সেলিম রেজা বলেন, দেশনায়ক তারেক রহমানের নেতৃত্বে দেশে—প্রবাসে আমরা গত ১৬ বছর আওয়ামী ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে আন্দোলন সংগ্রাম করেছি এবং তারই ধারাবাহিকতায় তারেক রহমানের নেতৃত্বে স্বৈরাচারী সরকারের পতন ও দেশ থেকে পলায়ন হয়েছে ঠিক তেমনিভাবে বাংলাদেশে একটি অবাধ সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা না হওয়া পর্যন্ত আমাদের ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন সংগ্রাম চলবে। সমাপনী বক্তব্যে অনুষ্ঠানের সভাপতি মোহাম্মদ সোহরাব হোসেন বলেন, বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক জটিল পরিস্থিতিতে খুব সতর্কতার সঙ্গে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে একটি সুন্দর ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে। নিউইয়র্ক মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সকলের সহযোগিতায় ইফতার আয়োজনে সকলকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
Posted ১০:৫৪ পূর্বাহ্ণ | বৃহস্পতিবার, ০৩ এপ্রিল ২০২৫
Weekly Bangladesh | Weekly Bangladesh