মঙ্গলবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৪ | ৩ বৈশাখ ১৪৩১

Weekly Bangladesh নিউইয়র্ক থেকে প্রকাশিত
নিউইয়র্ক থেকে প্রকাশিত
নিউইয়র্ক আসছেন ১৯ সেপ্টেম্বর : ভাষণ ২৪ সেপ্টেম্বর

জাতিসংঘে যোগদানে শেখ হাসিনার বিশ্ব রেকর্ড

বাংলাদেশ প্রতিবেদন :   |   বৃহস্পতিবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২১

জাতিসংঘে যোগদানে শেখ হাসিনার বিশ্ব রেকর্ড

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ফাইল ছবি

বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৭৬তম অধিবেশন যোগ দিতে ১৯ সেপ্টেম্বর রোববার নিউইয়র্ক পৌছবেন। তার এবারের অংশগ্রহণ নিয়ে তিনি বাংলাদেশের সরকার প্রধান হিসেবে সরাসরি মোট ১৫ বার জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে যোগদান করছেন। গত বছর করোনা মহামারির কারণে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগদান করতে পারেননি তিনি। এবার জাতিসংঘে আগমন নিয়ে অনিশ্চয়তা ছিলো। তবে সকল জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে নিউইয়র্ক আসছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। জাতিসংঘে যোগদান শেষে কয়েকদিন তিনি ভার্জিনিয়ায় তার পুত্র সজীব ওয়াজেদ জয়ের পরিবারের সাথে কাটাবেন বলে জানা গেছে।

এছাড়া নিউইয়র্ক আসার পথে বা ফেরার পথে ফিনল্যান্ডে তার যাত্রা বিরতির কথা রয়েছে। ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চতুর্থ মেয়াদে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্বগ্রহণের এবার তিনি জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে যোগদান করছেন। ২০১৪ সালের ১২ জানুয়ারী তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বভার গ্রহণ করার পর জাতিসংঘে সেটি তার পঞ্চম অংশগ্রহণ হলেও এর আগের মেয়াদে ২০০৯ থেকে ২০১৩ সালে পর পর ৫ বারসহ টানা ১০ বার সংস্থাটির সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে অংশ নিচ্ছেন তিনি। এছাড়া ১৯৯৬ থেকে ২০০১ সালে প্রথম মেয়াদের ৩ বার সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে বাংলাদেশ দলের প্রতিনিধিত্ব করেন শেখ হাসিনা। উন্নয়নশীল এবং উন্নত দেশের আর কোন সরকার বা রাষ্ট্রপ্রধান এতবার জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে যোগদান করেননি। সেদিক থেকে জাতিসংঘে যোগদানে বিশ্বরেকর্ড করলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।


উল্লেখ্য, বাংলাদেশ জাতিসংঘের ১৩৬তম সদস্য দেশ হিসেবে অন্তর্ভূক্ত হয় ১৯৭৪ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর। এর এক সপ্তাহ পর ২৫ সেপ্টেম্বর, সাধারণ পরিষদের ২৯তম অধিবেশনে বাংলায় ভাষণ দেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। ১৯৩ সদস্য-রাষ্ট্রের শীর্ষ নেতারা ৭৬ তম অধিবেশনে অংশ নিচ্ছেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশের বক্তব্য উপস্থাপন করবেন ২৪ সেপ্টেম্বর বিকেলে। দীর্ঘ এ চার দশকের বেশি সময়ে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান, রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ, প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া, তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রধান হিসেবে ডঃ ফখরুদ্দিন আহমেদ ছাড়াও প্রর্বতন রাষ্ট্র ও সরকার প্রধান এবং সাম্প্রতিক সময়ে বিএনপি শাসনামলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এম মোর্শেদ খান, পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী রিয়াজ রহমান, বাংলাদেশ প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন সাধারণ পরিষদে। বাংলাদেশের সকল রাষ্ট্রপতি, সরকার প্রধান, পররাষ্ট্রমন্ত্রী, জাতিসংঘে স্থায়ী প্রতিনিধি সবাই মিলে অতীতের৪১টি অধিবেশনের ৩১টিতে যোগদান করেন। পক্ষান্তরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একাই ১৪ বার প্রতিনিধিত্ব করছেন সাধারণ পরিষদে।

প্রতিবছর নিয়মিত অধিবেশন ছাড়াও কয়েক বছর অন্তর জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের বিশেষ অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়। তখন বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানগণ অংশ নিয়ে থাকেন। এছাড়া ১৯৩ সদস্যের সাধারণ পরিষদের কোন দেশেরই রাষ্ট্র বা সরকার প্রধানের প্রতিবছর সাধারণ পরিষদে যোগদানের নজির নেই। খালেদা জিয়া দুই মেয়াদে ১০ বছর বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। ১৯৯১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত প্রথম মেয়াদকালে ১৯৯৩ সালে সাধারণ পরিষদের ৪৮তম অধিবেশনে এবং দ্বিতীয় মেয়াদকাল ২০০১ থেকে ২০০৬ পর্যন্ত ২০০২ এবং ২০০৫ সালে সাধারণ পরিষদের ৫৭ ও ৬০তম অধিবেশনে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করেন।


তার শাসনামলে বাকী তিন বছর সাধারণ পরিষদে প্রতিনিধিত্ব করেন তৎকালীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এম মোর্শেদ খান পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী রিয়াজ রহমান। ২০০৭ এবং ২০০৮ এ এক এগারোর তৎ¦াবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ডঃ ফখরুদ্দিন আহমেদ ২০০৭ ও ২০০৮ সালে সাধারণ পরিষদের ৬২ ও ৬৩তম অধিবেশনে বাংলাদেশের প্রতিনিধি দলের প্রধান হিসেবে অংশ নেন। শেখ হাসিনা ১৯৯৬ সালে ২৩ জুন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেয়ার তিন মাসের মধ্যে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৫১তম অধিবেশনে যোগদান করতে নিউইয়র্ক আসেন। সে বছর তার এ যোগদান সাধারণ পরিষদের অনির্ধারিত ছিলো বলে জানা যায়। এরপর তিনি ২০০০ সাল পর্যন্ত সাধারণ পরিষদের আরো দুটি অধিবেশনে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করেন। শেখ হাসিনা ১৯৯৭ সালের ৫২ তম এবং ১৯৯৯ সালে ৫৪ তম অধিবেশনে অংশ নেন।

এ বছর তিনি নিউইয়র্কের হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদের সভায় বাংলাদেশী হিন্দুদের দুই নৌকায় পা না রাখার পরামর্শ দিলে দেশ ও প্রবাসে মিশ্র প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়। শেখ হাসিনা সরকারের প্রথম মেয়াদকালে ১৯৯৮ সালে ৫৩ এবং ২০০০ সালে সাধারণ পরিষদের ৫৫ তম অধিবেশনে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করেন তৎকালীন পররাষ্ট্র মন্ত্রী আবদুস সামাদ আজাদ। দ্বিতীয় মেয়াদে ২০০৯ এর ৬ জানুয়ারী প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বভার গ্রহণের পর একই বছর সেপ্টেম্বরে সাধারণ পরিষদের ৬৪তম অধিবেশনে যোগদান করেন শেখ হাসিনা। সেই থেকে সাংবাৎসরিক কার্যক্রমের অংশ হিসেবে একাদিক্রমে পাঁচবার সাধারণ পরিষদে নিজ দেশের প্রতিনিধিত্ব করেন তিনি। ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারীর বিতর্কিত নির্বাচনের পর ১২ জানুয়ারী শেখ হাসিনা তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বভার গ্রহণ করেন। সে বছর তার শাসনকালের ৯ মাসের মাথায় জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৬৯তম অধিবেশন ও জাতিসংঘে বাংলাদেশের অন্তর্ভূক্তির চার দশক পূর্তিতে নবম বারের মতো অংশ নেন। একটি দেশের সরকার প্রধান হিসেবে ১৩ বার জাতিসংঘে যোগদান নিঃসন্দেহে শেখ হাসিনার ব্যক্তিগত ও তার দল আওয়ামী লীগের জন্য অত্যন্ত আনন্দ ও গর্বের বিষয়। সাধারণ পরিষদের দীর্ঘ ৭৬ বছরের ইতিহাসে ১৯৮৬ সালে ৪১তম অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন এরশাদের শাসনামলের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হুমায়ুন রশীদ চৌধুরী। এছাড়া প্রথা মাফিক ফি বছর সাধারণ পরিষদে অংশ নিচ্ছে বাংলাদেশ।


শেখ হাসিনা ১৯ সেপ্টেম্বর নিউইয়র্ক আসছেন : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার যুক্তরাষ্ট্র সফরের সকল কর্মসূচি চূড়ান্ত করা হয়েছে। আগামী ২৪ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘের ৭৬তম সাধারণ অধিবেশনে ভাষণ দেবেন তিনি। আগামী ১৯ সেপ্টেম্বর দুপুরে জেএফকে এয়ারপোর্টে অবতরণ করবেন প্রধানমন্ত্রী। তাকে স্বাগত জানাতে সকল প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে।

সংশ্লিষ্ট দপ্তর থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন প্রতিনিধি দলে একমাত্র মন্ত্রী হিসেবে আসছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে এ মোমেন। এছাড়াও থাকবেন বঙ্গবন্ধুর দৌহিত্র প্রধানমন্ত্রীর তথ্য-প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়, অটিস্টিক আন্দোলনের বিশ্বনেতা সায়মা ওয়াজেদ হোসেন পুতুল এবং সংসদ সদস্য আব্দুস সোবহান গোলাপ। প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারাও আসছেন। পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেন এবং আরও কয়েকজন কর্মকর্তা আসবেন জাতিসংঘের গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকের সমন্বয়সাধনের জন্য। জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে ভাষণের পর নিউইয়র্কে কর্মরত সাংবাদিকদের সংবাদ সম্মেলনে ভার্চ্যুয়ালেই কথা বলবেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি প্রবাসীদের একটি সমাবেশে একইভাবে ভার্চ্যুয়ালেই বক্তব্য দেবেন। এই সমাবেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের নতুন নেতৃত্বের নামও ঘোষণা করা হতে পারে। ২৫ সেপ্টেম্বর শনিবার তার ওয়াশিংটন ডিসির উদ্দেশ্যে নিউইয়র্ক ত্যাগের কথা। সেখানে চিকিৎসার ফলোআপ ছাড়াও মার্কিন প্রশাসনের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিবর্গের সঙ্গে ভার্চুয়ালে বৈঠকের সম্ভাবনা রয়েছে। আগামী ২৮ সেপ্টেম্বর ভার্জিনিয়া এবং নিউইয়র্কে প্রবাসীরা শেখ হাসিনার ৭৪তম জন্মদিন উপলক্ষে বিভিন্ন কর্মসূচি নিয়েছে। কেক কাটা ছাড়াও শেখ হাসিনার বিশ্বনেতা হয়ে উঠার আলোকে একটি সমাবেশ হবে নিউইয়র্কে। বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের যুক্তরাষ্ট্র শাখার এ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হবে কুইন্সে ওয়ার্ল্ডফেয়ার মেরিনা মিলনায়তনে। প্রধান অতিথি থাকবেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে এ মোমেন।

উল্লেখ্য, করোনার কারণে একেবারেই কম প্রতিনিধি দল নিয়ে প্রধানমন্ত্রী এবার জাতিসংঘের অধিবেশনে অংশ নেবেন। গণমাধ্যম কর্মীদের সংখ্যাও থাকছে কম। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে অধিবেশনের ডেস্কেও সীমিতসংখ্যক কূটনীতিক ও পদস্থ কর্মকর্তারা বসবেন। শতভাগ স্বাস্থ্যবিধি বজায় থাকবে সবখানে। উল্লেখ্য, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঝুঁড়িতে নেতৃত্বে বিচক্ষণতায় মানুষের জীবনমানের উন্নয়নে সাফল্য প্রদর্শনের ২৭টিরও অধিক অ্যাওয়ার্ড রয়েছে।

জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৭৬তম অধিবেশন শুরু : নিউইয়র্কে মঙ্গলবার শুরু হয়েছে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৭৬তম অধিবেশন। আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম বলছে, সাধারণ পরিষদের সভাপতি এবং জাতিসংঘ মহাসচিব জলবায়ু সংকট, সংঘর্ষ এবং কভিড-১৯ এর এই চ্যালেঞ্জিং বছর মোকাবিলায় সদস্য রাষ্ট্রগুলোকে আশা ও ঐক্য জোরদারের আহ্বান জানিয়েছেন। ৭৬তম অধিবেশনের সভাপতি আবদুল্লা শহিদ বলেছেন, এটি একটি পীড়াদায়ক ও চ্যালেঞ্জের বছর।তিনি নানা ধরনের চ্যালেঞ্জের কথা তুলে ধরে বলেন, বিশ্বের কোটি কোটি লোক অসুস্থ হয়েছে। লাখ লাখ লোক মারা গেছে। কোটি কোটি লোক মহামারির করুণ শিকারে পরিণত হয়েছে। এ ছাড়া জলবায়ু পরিবর্তন, দুর্যোগ, সংঘর্ষ ও অস্থিতিশীলতার কারণে বিশ্ব জুড়েই উদ্বেগ রয়েছে। আবদুল্লা শহিদ বলেন, পরিস্থিতির অবশ্যই পরিবর্তন আসবে। আর এ পরিবর্তনের জন্য আমাদের অবশ্যই উদ্যোগ নিতে হবে।

জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস উদ্বোধনী ভাষণে বলেছেন, যে কোন দিক থেকেই দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে বিশ্ব সবচেয়ে চ্যালেঞ্জিং সময় পার করছে। মানব সভ্যতার অদৃশ্য শত্রু মহামারি করোনা। এখন সময় তাকে মোকাবিলা করার। আরও বলেন, সবার জন্য টিকা দেওয়ার গতি এবং চিকিৎসা সুযোগ বাড়িয়ে আমাদের এই শত্রু মোকাবিলা করতে হবে। বিশ্ব যেসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করছে তা প্রকৃতিগত নয় উল্লেখ করে তিনি বলেন, এসব মানুষের তৈরি। তিনি বিশ্ব অর্থনৈতিক পদ্ধতিকে ধনী-দরিদ্রের বিভাজনের জন্য দায়ী করে বলেন, মানুষের মাত্রাতিরিক্ত লোভ এই গ্রহকে ধ্বংস করছে। গুতেরেস বলেন, কাজের মাধ্যমে আমাদের ঐক্য এবং বহুমুখী চেতনার মাধ্যমে আমরা এই সব চ্যালেঞ্জ ও বিভাজন দূর করতে পারি। বিদায়ী সভাপতি ভলকান বজকির টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা বাস্তবায়নে প্রচেষ্টা দ্বিগুণ করার আহ্বান জানান।

advertisement

Posted ৮:৩৩ পূর্বাহ্ণ | বৃহস্পতিবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২১

Weekly Bangladesh |

এ বিভাগের সর্বাধিক পঠিত

advertisement
advertisement
advertisement

এ বিভাগের আরও খবর

আর্কাইভ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১১২১৩
১৪১৫১৬১৭১৮১৯২০
২১২২২৩২৪২৫২৬২৭
২৮২৯৩০  
Dr. Mohammed Wazed A Khan, President & Editor
Anwar Hossain Manju, Advisor, Editorial Board
Corporate Office

85-59 168 Street, Jamaica, NY 11432

Tel: 718-523-6299 Fax: 718-206-2579

E-mail: [email protected]

Web: weeklybangladeshusa.com

Facebook: fb/weeklybangladeshusa.com

Mohammed Dinaj Khan,
Vice President
Florida Office

1610 NW 3rd Street
Deerfield Beach, FL 33442

Jackson Heights Office

37-55, 72 Street, Jackson Heights, NY 11372, Tel: 718-255-1158

Published by News Bangladesh Inc.