বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ১২ বৈশাখ ১৪৩১

Weekly Bangladesh নিউইয়র্ক থেকে প্রকাশিত
নিউইয়র্ক থেকে প্রকাশিত

ফ্লয়েড, ‘আমরা নিঃশ্বাস নিতে পারছি না’

মুঈদ রহমান   |   রবিবার, ২১ জুন ২০২০

ফ্লয়েড, ‘আমরা নিঃশ্বাস নিতে পারছি না’

গত ২৫ মে স্থানীয় সময় রাত ৮টা ২৭ মিনিটে যুক্তরাষ্ট্রের মিনেসোটা অঙ্গরাজ্যের মিনিয়াপলিস শহরে ডেরেক চওভিন নামের একজন শ্বেতাঙ্গ পুলিশ কর্মকর্তা জর্জ ফ্লয়েড নামের একজন ৪৬ বছর বয়সী কৃষ্ণাঙ্গ নাগরিককে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে। ওই পুলিশ কর্মকর্তা মাটিতে পড়ে যাওয়া ফ্লয়েডের গলায় হাঁটু চেপে ধরলে ৯ মিনিটের মাথায় ফ্লয়েড মারা যান। মৃত্যুর পূর্বক্ষণে ফ্লয়েড বারবার বলছিলেন, ‘আমি নিঃশ্বাস নিতে পারছি না।’ কিন্তু বর্বর ওই পুলিশ কর্মকর্তা এর তোয়াক্কা না করে মৃত্যু না হওয়া পর্যন্ত তার গলা চেপে রাখে। এমনতর পৈশাচিক ঘটনায় বিশ্ববিবেক কেঁপে ওঠে, প্রতিবাদে রাজপথে নেমে আসে লাখ লাখ মানুষ।

বিক্ষোভকারীরা ওয়াশিংটন ডিসিও ঘেরাও করে ফেলে। ট্রাম্প প্রশাসন বিক্ষোভ দমনে ৪০টি শহরে কারফিউ জারি করে এবং এ পর্যন্ত ৫ হাজারেরও বেশি বিক্ষোভকারীকে গ্রেফতার করে কারাগারে পুরে দেয়। কিন্তু বিক্ষোভ আর থামে না; বরং দিনকে দিন এর মাত্রা বেড়েই চলেছে। দিন যত গড়াচ্ছে বিক্ষোভের পরিধি ও গতিপ্রকৃতি পরিবর্তিত হচ্ছে। ‘Black Lives Matter’ (কালোদের জীবনও গুরুত্বপূর্ণ) স্লোগানের ব্যানারে বর্ণবাদবিরোধী বিক্ষোভ এখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ছাপিয়ে ইউরোপেও জোরদার হচ্ছে।


যুক্তরাজ্যে দাবি উঠেছে সব বর্ণবাদী, দাস ব্যবসায়ী, এমনকি ঔপনিবেশিকদের মূর্তি অপসারণ করার। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধকালীন প্রধানমন্ত্রী উইনস্টোন চার্চিলকে বর্ণবাদী সাব্যস্ত করে তার মূর্তিও সরিয়ে ফেলার দাবি উঠেছে। ব্রিস্টলে একসময়ের দাস ব্যবসায়ী অ্যাডওয়ার্ড কোলস্টোনের মূর্তি বিক্ষোভকারীরা উপড়ে নদীতে ফেলে দিয়েছে। ১৭৫৮ সালে নিয়োজিত বেঙ্গল প্রেসিডেন্সির প্রথম গভর্নর লর্ড ক্লাইভের (যার সময়ে বাংলায় দুর্ভিক্ষে প্রায় ২০ শতাংশ মানুষ মারা গিয়েছিল) মূর্তি সরিয়ে নেয়ার দাবি উঠেছে একজন দুর্ধর্ষ লুটেরা ঔপনিবেশিক হিসেবে। খোদ যুক্তরাষ্ট্রের কথা যদি বলেন, ১৪৯২ সালে আমেরিকার আবিষ্কারক ক্রিস্টোফার কলম্বাসের মূর্তি অপসারণের দাবি উঠেছে; বিক্ষোভকারীরা তাকে একজন ঔপনিবেশিক হিসেবে বিবেচনা করছে। তার মানে হল, আন্দোলন এখন কেবল বর্ণবাদ বিরোধিতার মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই, শত শত বছরের শোষণ-নির্যাতনের বিরোধিতায় রূপ নিয়েছে। ক্ষোভ-বিক্ষোভ এখন আর কেবল কৃষ্ণাঙ্গদের বিষয় নয়; বরং পৃথিবীর তাবৎ মানবতাবাদীর, শোষিতের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। আমরাও চাই হাজার বছরের শোষণ-বঞ্চনার একটা সুরাহা হোক।

দাস হিসেবে আফ্রিকা থেকে কৃষ্ণাঙ্গদের যুক্তরাষ্ট্রে নিয়ে আসা হলেও আমেরিকার ষোড়শ প্রেসিডেন্ট আব্রাহাম লিংকন ১৮৬৫ সালে আমেরিকায় দাসপ্রথা নিষিদ্ধ করেন। কিন্তু কাগজে-কলমে দাসপ্রথা নিষিদ্ধ হলেও শ্বেতাঙ্গদের (অবশ্যই সবাই নন) মনন জগতে দাস-মালিকের ভাবনার বিলোপ ঘটেনি। দাসপ্রথা বাতিলের ১৫০ বছরেরও বেশি সময় পার হয়ে গেলেও শ্বেতাঙ্গদের তুলনায় তারা অর্থনৈতিক ও সামাজিক বৈষম্যের শিকার হচ্ছেন। কৃষ্ণাঙ্গদের অর্থনৈতিক বৈষম্যের বর্ণনা দিতে গিয়ে রাজনৈতিক বিশ্লেষক অধ্যাপক তারেক শামসুর রেহমান যুগান্তরে লিখেছেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রে কৃষ্ণাঙ্গরা বরাবরই অবহেলিত। তাদের চাকরির বাজার সীমাবদ্ধ। বেকারত্বের হার তাদের মাঝে বেশি। পিউ (Pew) রিসার্চ সেন্টারের মতে, জি-৭ দেশগুলোর মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রে অসমতার হার সবচেয়ে বেশি। সেখানে কৃষ্ণাঙ্গ ও শ্বেতাঙ্গদের মাঝে আয়ের ক্ষেত্রে বড় ধরনের পার্থক্য রয়েছে। ১৯৬৩ সালে শ্বেতাঙ্গ পরিবারপ্রতি আয় ছিল বছরে সর্বোচ্চ ১ লাখ ২১ হাজার ডলার, ২০১৬ সালে তা বেড়ে দাঁড়ায় শ্বেতাঙ্গ পরিবারপ্রতি ৯ লাখ ১৯ হাজার ডলারে, আর কৃষ্ণাঙ্গ পরিবারপ্রতি মাত্র ১ লাখ ৪০ হাজার ডলারে (আর হিসপানিক বা স্প্যানিশ পরিবারপ্রতি ১ লাখ ৯২ হাজার ডলারে)। এতে দেখা যায়, একটি কৃষ্ণাঙ্গ পরিবারের চেয়ে একটি শ্বেতাঙ্গ পরিবার ৭ লাখ ডলারের বেশি আয় করে। এত বছরেও এ বৈষম্য কমেনি, বরং বাড়ছে। এর অর্থ হচ্ছে, সমাজের শীর্ষ পদগুলো শ্বেতাঙ্গদের জন্যই অলিখিতভাবে নির্ধারিত।’ এখানে উল্লেখ করা প্রয়োজন, যুক্তরাষ্ট্রের মোট জনগোষ্ঠীর ৭২ দশমিক ৪২ শতাংশই শ্বেতাঙ্গ আর কৃষ্ণাঙ্গরা হল মাত্র ১২ দশমিক ৬১ শতাংশ। সামাজিকভাবেও এশীয়সহ বিভিন্ন বংশোদ্ভূত নাগরিকদের কাছে কৃষ্ণাঙ্গদের হেয়ভাবে প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে; তাদের অ্যান্টি-সোশ্যাল, গোঁয়ার ইত্যাদি তকমা দেয়া হয়েছে। এসব আলোচনার সত্যতা আছে বলেই বিশ্বাস করি। কেননা, কেবল ফ্লয়েডের হত্যাকাণ্ডের মধ্য দিয়েই ঘটনার পরিসমাপ্তি ঘটেনি। এই নির্মম হত্যাকাণ্ডের ভেতর দিয়ে জ্বলে ওঠা আগুন নেভানোর চেষ্টার বিপরীতে আরেকটি হত্যাকাণ্ডের মধ্য দিয়ে তা উসকে দেয়া হয়েছে। গত ১২ জুন যুক্তরাষ্ট্রের জর্জিয়ার আটলান্টায় সেদেশের শ্বেতাঙ্গ পুলিশ রেশার্ড ব্রুকস নামের আরেকজন ২৭ বছর বয়সী কৃষ্ণাঙ্গকে পেছন থেকে গুলি করে হত্যা করে। এ হত্যাকাণ্ড বর্ণবাদবিরোধীদের প্রতিবাদ-আন্দোলনে নতুন মাত্রা যোগ করে; প্রকাশ পায় কৃষ্ণাঙ্গদের প্রতি শাসকগোষ্ঠীর লুকিয়ে রাখা দৃষ্টিভঙ্গি। এ দৃষ্টিভঙ্গিতে খোদ আমেরিকানরাই আতঙ্কিত। মিনিয়াপলিস শহরের সিটি মেয়র অ্যান্ড্রে জেনকিনস, যিনি ৮নং ওয়ার্ডের প্রতিনিধিত্ব করছেন, তার অভিব্যক্তি হল, ‘গত রাতের নিষ্ঠুর হত্যাকাণ্ডে আমার হৃদয় ক্ষতবিক্ষত হয়েছে। আমাদের কমিউনিটি আবারও, আবারও, আবারও আতঙ্কে নিপতিত হল।’


অনেকেই এই বর্ণবাদী আচরণের জন্য দায়ী করেন ডোনাল্ড ট্রাম্পের সময়কার ‘হোয়াইট সুপ্রিমেসিকে’। রাষ্ট্রের কোন কর্মকর্তা নাগরিকদের সঙ্গে কেমন আচরণ করবেন, তা সরকারপ্রধানকে বলে দিতে হয় না। সরকারপ্রধানের মানসিক দিকটি উপলব্ধি করার ক্ষমতা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কর্মকর্তাদের থাকে। ডোনাল্ড ট্রাম্পের মনোভাব বুঝেই পুলিশ তার কাজ সমাধা করেছে। যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী জেমস ম্যাটিসও মনে করেন, ট্রাম্প সেই দেশের নাগরিকদের বিভাজিত করার মানসিকতা পোষণ করেন। গত বছর পদত্যাগ করার আগ পর্যন্ত ম্যাটিসকে ট্রাম্প ‘মাই জেনারেল’ বলে পরিচয় করিয়ে দিতে ভালোবাসতেন। ৩ জুন রাতে সেই ম্যাটিস বলেন, ‘আমার দেখা আমেরিকার প্রথম কোনো প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প, যিনি সবাইকে ঐক্যবদ্ধ করার কিংবা ঐক্যবদ্ধ করার চেষ্টা করার অভিনয়টা পর্যন্ত না করে সবাইকে বিভাজিত করছেন।’

বিবেকবান মানুষের প্রশ্ন হল, কতদিন চলবে এই বর্ণবাদ? আমরা সেক্ষেত্রে মুগাবের বক্তব্য স্মরণে আনতে পারি। জিম্বাবুয়ের কিংবদন্তি নেতা প্রয়াত রবার্ট মুগাবের একটি বক্তব্য যোগাযোগমাধ্যমে পাওয়া যায়। যদিও বক্তব্যটি আদৌ মুগাবের কি না, তা নিশ্চিত করা যায়নি, তবুও তা এ সময়ের বিবেচনায় গুরুত্বপূর্ণ। বক্তব্যটি হল, ‘বর্ণবাদ ততদিন থাকবে, যতদিন সাদা গাড়িগুলোর চাকা কালোই থাকবে। দুর্ভাগ্য বোঝাতে কালো আর শান্তি বোঝাতে সাদার ব্যবহার যতদিন থাকবে, ততদিন বর্ণবাদ থাকবে। বিয়ের পোশাক সাদা আর শবযাত্রায় কালো পোশাকের রীতি-রেওয়াজ যতদিন থাকবে, ততদিন বর্ণবাদ থাকবে। ঋণখেলাপি বা অপরাধীদের সাদা তালিকা না করে যতদিন কালো তালিকা করা হবে ততদিন বর্ণবাদ থাকবে। এমনকি স্নুকার খেলাতেও কালো বলটিকে গর্তে না ফেলা পর্যন্ত কেউ জিততে পারে না আর সাদা বলটি টেবিলের উপরেই রেখে দেয়া হয়।’ বক্তব্যটি কারও প্রতি বিদ্বেষপ্রসূত নয়; বরং এটি সাধারণ মানুষের মনস্তাত্ত্বিক দিকটি


উন্মোচিত করেছে। আমাদের দেশের মানুষ কখনও বর্ণবাদী মানসিকতা পোষণ করে না। বরং নির্যাতিত কালো মানুষদের অধিকার আদায়ে বরাবরই সোচ্চার ছিল এবং এখনও আছে। দক্ষিণ আফ্রিকার কৃষ্ণাঙ্গ নেতা প্রয়াত নেলসন ম্যান্ডেলা আমাদের দেশের মানুষের কাছে পরম শ্রদ্ধার পাত্র। তার দীর্ঘ কারাজীবনে নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে এদেশের মানুষ রাজপথে নেমেছে, এদেশের কবিরা কবিতা লিখেছেন, এদেশের গীতিকাররা গান লিখেছেন, এদেশের শিল্পীরা গান গেয়েছেন। এমনকি দক্ষিণ আফ্রিকায় যখন বর্ণবাদী সরকার বহাল ছিল, সেসময়ে আমাদের পাসপোর্টে স্পষ্ট অক্ষরে লেখা থাকত- ‘THIS PASSPORT IS VALID FOR ALL COUNTRIES OF THE WORLD EXCEPT SOUTH AFRICA AND ISRAEL’. সেই আমরাও কিন্তু অবচেতনভাবে সাদার প্রতি এক ধরনের ভালোলাগা অনুভব করি এবং অবশ্যই যে অর্থে বর্ণবাদ শব্দটি ব্যবহৃত হয় সে অর্থে নয়। এ প্রসঙ্গে রবীন্দ্র ভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি অধ্যাপক পবিত্র সরকার সাদা-ফরসা নিয়ে বাঙালির মনমানসিকতা তুলে ধরে বলেছেন, “দেশে সাদা রং নিয়ে আমাদের মাথাব্যথা কি কম? আমরা বাঙালিরা একটা মিশ্র জাতি; কিন্তু নিজেদের মনে মনে খাঁটি নরডিক গোত্রের আর্য মনে করি, তাই সাদা (গাত্রবর্ণের হিসেবে ফরসা) রঙের প্রতি আমাদের এত পক্ষপাত। খবরের কাগজে বিয়ের পাত্রপাত্রীর বিজ্ঞাপনে পাত্রপক্ষের চাহিদা ‘ফরসা’, ‘গৌরবর্ণা’ পাত্রী, কত কতবার ব্যবহৃত হয় এ শব্দগুলো? যতদূর অনুমান করি, পাত্র নেহাত কালো হলে হয়তো ‘উজ্জ্বল শ্যামবর্ণ হইলেও চলিবে’ গোছের কন্সেসন থাকে। আর ‘মন্দ নয় সে পাত্র ভালো, রং যদিও বেজায় কালো,’- এ তো আমাদেরই কথা, পদ্যে মুখ দেখিয়েছে মাত্র। ছেলের আবার সাদা-কালো কী, ‘সোনার আংটি বাঁকাও ভালো।’ মেয়ে চাই ফরসা, রাঙা টুকটুকে বউ। ‘কালো মেয়ে চাই’ বলে কোনো বিজ্ঞাপন ছাপা হয়েছে, মুদ্রিত সংবাদপত্রের ইতিহাসে বোধহয় এমন নজির নেই। কালো মেয়ের দুঃখে বাংলা গল্প-উপন্যাস তো সয়লাব।”

যারা মানবসমাজের বিভিন্ন স্তর সম্পর্কে সামান্য ধারণা রাখেন, তারা নিশ্চয়ই জানেন যে দাসপ্রথার নানা দ্বন্দ্বের ভেতর দিয়েই জন্ম হয় সামন্ত সমাজের। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সামন্তবাদের প্রয়োজনও ফুরিয়ে আসে। সেই সামন্ত সমাজ ভেঙে জন্ম নেয় পুঁজিবাদের। এখানেও ক্ষোভ-বিক্ষোভে ফেটে পড়ছে বড় অংশের মানুষ। বর্তমানে পুঁজিবাদও তার প্রয়োজনীয়তা হারিয়েছে। প্রয়োজন দেখা দিয়েছে নতুন কোনো সমাজ তৈরি করার, যেখানে মানুষে মানুষে বৈষম্য থাকবে না।

আমরা সভ্য জগতের মানুষ হিসেবে সব ধরনের বৈষম্যের অবসান চাই। বর্ণবৈষম্য চাই না, ধর্মবৈষম্য চাই না, জাতিবৈষম্য চাই না, লিঙ্গবৈষম্য চাই না, সম্পদের বৈষম্য চাই না, আয় বৈষম্য চাই না; কোনো শাসক নিজেকে ‘রাজা’ মনে করে নাগরিকদের প্রজা ভাবুন, তা-ও চাই না। সব বৈষম্যের অবসান ঘটানোর প্রত্যয়ে জর্জ ফ্লয়েডের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বলতে চাই- ফ্লয়েড, মৃত্যুকালে তুমি বারবার উচ্চারণ করছিলে ‘আমি নিঃশ্বাস নিতে পারছি না’, আর তোমার পাশবিক মৃত্যুতে আমাদেরও দম বন্ধ হয়ে আসছে, ক্ষতবিক্ষত ফুসফুস নিয়ে বলতে চাই- ‘আমরা নিঃশ্বাস নিতে পারছি না।’

মুঈদ রহমান : অধ্যাপক, অর্থনীতি বিভাগ, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়

advertisement

Posted ৫:৩৮ অপরাহ্ণ | রবিবার, ২১ জুন ২০২০

Weekly Bangladesh |

এ বিভাগের সর্বাধিক পঠিত

advertisement
advertisement
advertisement

আর্কাইভ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১১২১৩
১৪১৫১৬১৭১৮১৯২০
২১২২২৩২৪২৫২৬২৭
২৮২৯৩০  
Dr. Mohammed Wazed A Khan, President & Editor
Anwar Hossain Manju, Advisor, Editorial Board
Corporate Office

85-59 168 Street, Jamaica, NY 11432

Tel: 718-523-6299 Fax: 718-206-2579

E-mail: [email protected]

Web: weeklybangladeshusa.com

Facebook: fb/weeklybangladeshusa.com

Mohammed Dinaj Khan,
Vice President
Florida Office

1610 NW 3rd Street
Deerfield Beach, FL 33442

Jackson Heights Office

37-55, 72 Street, Jackson Heights, NY 11372, Tel: 718-255-1158

Published by News Bangladesh Inc.