বাংলাদেশ রিপোর্ট : | বৃহস্পতিবার, ০৪ মে ২০২৩
বাংলাদেশের বিবদমান প্রতিহিংসার রাজনীতির বিস্তৃতি ঘটেছে বিশ্বব্যাপী। যেখানেই বাংলাদেশিদের বসবাস সেখানেই চলছে দেশজ রাজনীতির চর্চা। সংঘাত সংঘর্ষে জড়িযে পড়ছে তারা। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে বিবদমান প্রধান দুটি রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগ বিএনপির নেতাকর্মীদের মাঝে মারপিট ও পুলিশী গ্রেফতারের ঘটনা নতুন কিছু নয়। জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে যোগদানকারী বাংলাদেশের সরকার প্রধানদের পক্ষে শান্তি সমাবেশ ও বিপক্ষে বিক্ষোভ প্রদর্শন রীতিমতো রাজনৈতিক রেওয়াজে পরিণত হয়েছে। তবে চলতি সপ্তাহের ১ মে যুক্তরাষ্ট্রের রাজধানী ওয়াশিংটন ডিসিতে আওয়ামী লীগ -বিএনপির মারপিটের ঘটনা সাধারণ প্রবাসী বাংলাদেশীদের বিস্মিত করেছে।
বিশ্বব্যাংকের সদর দফতরের সামনে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ ও বিএনপির মারপিট বিশ্বরেকর্ড করেছে। সংঘর্ষের এ ঘটনায় আহত হয়েছেন ৪ জন এবং গ্রেফতার বরণ করতে হয়েছে ৩ জনকে। ফ্রিস্টাইল এই মারপিটের দৃশ্য মুহূর্তের মধ্যে ভাইরাল হয়েছে সোস্যাল মিডিয়ায়। কিল ঘুষি, লাথিসহ একপক্ষ আরেক পক্ষকে হাতের কাছে যা ছিল তা দিয়েই আঘাত করেছে। অনেককে দেখা গেছে রাস্তায় লুটিয়ে পড়তে। নি:সন্দেহে সংঘর্ষের এই ঘটনা বাংলাদেশীদের জাতীয় মান-মর্যাদার জন্য হানিকর বিষয়। প্রবাসী বাংলাদেশীরা ন্যাক্কারজনক এই সংঘর্র্ষের জন্য ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন।
কোনো দেশের সরকার বা রাষ্ট্রপ্রধান বিদেশ সফরে এলে বিরোধী দলীয় সমর্থকরা প্রতিবাদ জানাতে বিক্ষোভ করে থাকে। এটা প্রচলিত রীতি এবং গণতান্ত্রিক অধিকার। কিন্তুৃ এ সময় একই স্থানে সরকার সমর্থকদেরকে কেন আনন্দ উৎসব করে প্রতিপক্ষকে উসকে দিতে হবে? এই বিশ্বব্যাংকের সামনেই গত বছর যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ বিক্ষোভ প্রদর্শন করেছে প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে। আবার যেদিন পদ্মা সেতু উদ্বোধন করা হয় বাংলাদেশে সেদিন ২৪ জুন আনন্দ সমাবেশ করেছে তারা। উদ্দেশ্য ছিল বিশ্বব্যাংককে দেখিয়ে দেওয়া যে তাদের ঋণ ছাড়াই পদ্মা সেতু নির্মাণ করা হয়েছে। প্রশ্ন উঠেছে প্রধানমন্ত্রীর বিশ্বব্যাংক আগমণ উপলক্ষে আওয়ামী লীগের জয় বাংলা সমাবেশ কি খুবই জরুরী ছিল?
যেভাবে ঘটনার সূত্রপাত হলো-
বাংলাদেশ ও বিশ্বব্যাংকের ৫০ বছরের সম্পর্ক উপলক্ষে আন্তর্জাতিক এই প্রতিষ্ঠানটির আমন্ত্রণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আগমণ ঘিরে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ-বিএনপির পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি পালিত হয়েছে। সোমবার বিশ্ব ব্যাংকের সদর দপ্তরের সমানের রাস্তার দুই পাশে সকাল ৭টা থেকে বেলা সাড়ে ১১টা পর্যন্ত এই কর্মসূচি চলে। শ্লোগান-পাল্টা শ্লোগান, পানির বোতল ছোড়াছুড়ি, হাতাহাতি, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার মধ্য দিয়ে এ কর্মসূচি পালিত হয়। এঘটনায় যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সভাপতি ড. সিদ্দিকুর রহমান সহ উভয় পক্ষের অন্তত ৪জন আহত হন। অপরদিকে পাল্টাপাল্টি পানির বোতল নিক্ষেপ করায় আওয়ামী লীগের ২ এবং বিএনপি’র এক কর্মীকে গ্রেফতার করা হলেও পরবর্তীতে নেতৃবৃন্দের অনুরোধে পুলিশ তাদের ছেড়ে দেয়।
বিশ্বব্যাংকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে স্বাগত জানাতে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ ‘জয় বাংলা সমাবেশ’ আয়োজন করে। অপরদিকে যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি’র পক্ষ থেকে তাদের ভাষায় ‘ভোটার বিহীন রাতের ভোটে নির্বাচিত’ সরকারের অন্যায়, অবিচার, দূর্নীতি, বিরোধীদলের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা-হামলা, গুম, খুনের প্রতিবাদ এবং তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের দাবীতে বিক্ষোভ-প্রতিবাদ সমাবেশের আয়োজন করে। সোমবার সকাল ৭টা থেকে যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি’র নেতা-কর্মীরা বিশ্ব ব্যাংকের সদর দপ্তরের সামনের রাস্তার এক পাশে সমাবেত হতে থাকে। অপরদিকে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা সকাল সাড়ে ৭টার দিকে থেকে বিশ্বব্যাংকের প্রধান ফটকের সামনে অবস্থান নিতে থাকে। বেলা বাড়ার সাথে সাথে উভয় কর্মসূচীতে দলীয় নেতা-কর্মীর সংখ্যা বাড়তে থাকে।
সকাল সাড়ে ৭টার দিকে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সভাপতি ড. সিদ্দিকুর রহমানের নেতৃত্বে ১০/১২জন দলীয় নেতাকর্মী অবস্থান নেয়। অপরদিকে সকাল ৭টার নিউইয়র্ক থেকে আসা যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির নেতা কর্মীরা সমবেত হন। এসময় বিএনপির নেতা-কর্মীর সংখ্যা ছিলো দেড় শতাধিক। শুরু হয় শ্লোগান-পাল্টা শ্লোগান। ঘটনার সময় যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের প্রথম কার্যকরী সদস্য ও সভাপতি ড. সিদ্দিকুর রহমানের স্ত্রী শাহানা রহমান বাংলাদেশের পতাকা হাতে রাস্তার মাঝে চলে আসলে বিএনপির নেতা-কর্মীদের মাঝে উত্তেজনা দেখা দেয় এবং তাদের কেউ কেউ রাস্তার মাঝে চলে আসে। ঘটনার আকস্মিকতায় ড. সিদ্দিকুর রহমান ও তার সাথে থাকা আওয়ামী লীগের অন্যান্য কর্মীরাও রাস্তার মাঝে চলে আসলে শুরু হয় ধাক্কা-ধাক্কি, মারামারি। এসময় ড. সিদ্দিকুর রহমান লাঞ্ছিত এবং আঘাতপ্রাপ্ত হন। তাকে রক্ষায় এগিয়ে আসেন য্ক্তুরাষ্ট্র যুবলীগের সাবেক সহ সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন। ড. সিদ্দিকুর রহমানের বা হাতে আঘাত করা হলে তিনি অনেকক্ষণ রাস্তার উপর বসে কাতরাতে থাকেন। এসময় শাহানারা রহমানও আঘাতপ্রাপ্ত হন বলে তিনি অভিযোগ করেন। উদ্ভুত পরিস্থিতির খবর পেয়ে ৪/৫জন পুলিশ ঘটনাস্থলে হাজির হয়ে পরিস্থিতি সামলানোর চেষ্টা করেন। এরই মধ্যে উভয় দলের মধ্যে আবার ধাক্কা-ধাক্কি, মারামারি শুরু হয়। এসময় বিএনপি’র একজন কর্মী রাস্তায় পড়ে গেলে তালে কিল-ঘুরি আর লাথি মারা হয়। এসময় বিএনপি ঐ কর্মী রক্তাক্ত হলে তাকে আম্বুলেন্স যোগে স্থানীয় হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়। এরপরও দফায় দফায় উত্তেজনাকর পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়।
ইতিমধ্যেই আওয়ামী লীগ-বিএনপি’র কর্মসূচীতে দলীয় নেতা-কর্মীর সংখ্যা বাড়তে থাকে। সেই সাথে বাড়তে থাকে উত্তেজনা, হুমকী-ধুমকি, শ্লোগান, পাল্টা শ্লোগান। দৃশ্যত আওয়ামী লীগের সমাবেশে দেড়-দু’শ নেতা-কর্মী আর বিএনপির সমাবেশে ৫/৬শ নেতা-কর্মীর উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়। পাশাপাশি দফায় দফায় উত্তেজনার সৃষ্টি হয় এবং পানির বোতল ছোড়াছুড়ির ঘটনা ঘটে। এসময় পুলিশ আওয়ামী লীগের ২ কর্মী আর বিএনপি’র এক কর্মীকে আটক করে। উদ্ভুত পরিস্থিতিতে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সভাপতি ড. সিদ্দিকুর রহমান ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সামাদ আজাদের নেতৃত্বে দলীয় নেতৃবৃন্দ আওয়ামী লীগ কর্মীদের আর কেন্দ্রীয় বিএনপি’র নির্বাহী কমিটির সদস্য ও যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি’র সাবেক সিনিয়র সহ সভাপতি গিয়াস আহমেদ, যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি’র সাবেক সাধারণ সম্পাদক জিল্লুর রহমান জিল্লু, সাবেক ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মোস্তফা কামাল পাশা বাবুল, যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি’র সাবেক সিনিয়র সহ সভাপতি অধ্যাপক দেলোয়ার হোসেন ও সাবেক যুগ্ম সম্পাদক আখতার হোসেন বাদল প্রমুখ নেতৃবৃন্দ বিএনপি কর্মীদের নিবৃত রাখার চেষ্টা করেন।
বিক্ষোভ সমাবেশে যোগদানকারী উল্লেখযোগ্য আরো ছিলেন যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক মোহাম্মদ আলী সিদ্দিকী, আতাউল গণি আসাদ, শেখ আতিক, ফ্লোরিডা আওয়ামী লীগের সভাপতি আকরাম হোসেন, ঢাকা উত্তর যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক শাখাওয়াৎ হোসেন চঞ্চল, কেন্দ্রীয় যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মঞ্জুরুল আলম শাহীন ও মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম, কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক সাখাওয়াত বিশ্বাস, আওয়ামী লীগ নেতা কাজী কয়েস, খোরশেদ খন্দকার, আলী হোসেন গজনবী, হিন্দাল কাদের বাপ্পা, শামসুল আবদীন, মাহাবুবুর রহমান টুকু, মাসুদ হোসেন সিরাজি, সবিতা দাস যুবলীগ নেতা আমিনুল ইসলাম, মোহাম্মদ জামাল হোসাইন, মোহাম্মদ সেবুল মিয়া, রিন্টু লাল দাস, রহিমুজ্জামান সুমন, রেজা আব্দুল্লাহ, যুক্তরাষ্ট্র জাসদ নেতা আব্দুল মোসাব্বির ও নূরে আলম জিকো, স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা দরুদ মিয়া রনেল, শ্রমিক লীগের সভাপতি আজিজুল হক খোকন, এডভোকেট মোর্শেদা জামান, শিবলী সাদেক, মাসুদ সিরাজী, যুক্তরাষ্ট্র ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি জাহিদ হাসান প্রমুখ।
অপরদিকে যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি’র কর্মসূচীতে উল্লেখযোগ্য নেতৃবৃন্দের মধ্যে কেন্দ্রীয় বিএনপি’র সহ আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক কন্ঠশিল্পী বেবী নাজনীন, যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি’র সাবেক সভাপতি আব্দুল লতিফ সম্রাট, কেন্দ্রীয় বিএনপি’র নির্বাহী কমিটির সদস্য ও যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি’র সাবেক সিনিয়র সহ সভাপতি গিয়াস আহমেদ, কেন্দ্রীয় বিএনপি’র নির্বাহী কমিটির সদস্য ও যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি’র সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক মিজানুর রহমান ভূইয়া মিল্টন, সাবেক সিনিয়র সহ সভাপতি শরাফত হোসেন বাবু, সাবেক যুগ্ম সম্পাদক কাজী আযম, ফিরোজ আলম, আনোয়ারুল ইসলাম ও গিয়াস উদ্দিন, সাবেক কোষাধ্যক্ষ জসিম ভূইয়া, ওয়াশিংটন ডিসি বিএনপি’র সভাপতি হাফিজ খান সোয়াহেল, যুক্তরাষ্ট্র যুবদলের সভাপতি জাকির এইচ চৌধুরী, কেন্দ্রীয় যুবদল নেতা আবু সাঈদ আহমদ ও ইলিয়াস খান, সাবেক কেন্দ্রীয় নেতা এম এ বাতেন, যুক্তরাষ্ট্র জাগপা সভাপতি একেএম রহমত উল্লাহ প্রমুখ ছাড়াও যুক্তরাষ্ট্রের অন্যান্য রাজ্য থেকেও বিএনপি দলীয় নেতা-কর্মীরা অংশ নেন।
বিক্ষোভ সমাবেশে যোগদানকারী উল্লেখযোগ্য নেতৃবৃন্দের মধ্যে আরো ছিলেন যুক্তরাষ্ট্র সফররত কেন্দ্রীয় বিএনপি’র সদস্য ড. খন্দকার মারুফ, কেন্দ্রীয় জাসাস-এর সাবেক আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ও যুক্তরাষ্ট্র জাসাস-এর সাবেক সাধারণ সম্পাদক গোলাম ফারুক শাহীন, নিউইয়র্ক ষ্টেট বিএনপির আহবায়ক মো. অলিউল্লাহ আতিকুর রহমান, নিউজার্সী (নর্থ) ষ্টেট বিএনপি’র সৈয়দ জুবায়ের আলী, নিউইয়র্ক মহানগর বিএনপি (উত্তর) আহবাব চৌধুরী খোকন, নিউইয়র্ক মহানগর বিএনপি (দক্ষিণ) আহ্বায়ক হাবিবুর রহমান সেলিম রেজা, বিএনপি নেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা বাবর উদ্দিন, জামাল আহমেদ জনি, এমদাদ হোসেন কামাল, মোশাররফ হোসেন সবুজ, এবাদ চৌধুরী, পারভেজ সাজ্জাদ, বদরুল হক আজাদ, ফারুক হোসেন মজুমদার, কাজী আমিনুল ইসলাম স্বপন, সৈয়দা মাহামুদা শিরিন, নিউইয়র্ক ষ্টেট যুবদলের কাজী আমনিুল ইসলাম স্বপন, যুক্তরাষ্ট্র যুবদল নেতা আতিকুল হক আহাদ, আমানত হোসেন আমান, শেখ হায়দার আলী, শাহাদৎ হোসেন রাজু প্রমুখ নেতৃবৃন্দ।
যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি’র নেতৃবৃন্দ জানান, নিউইয়র্ক থেকে ৬টি বড় বাস ছড়াও অর্ধ শতাধিক প্রাইভেট গাড়ী যোগে এবং যুক্তরাষ্ট্রের অন্যান্য রাজ্য থেকে আসা দলীয় নেতা-কর্মী মিলে ৭/৮ শত প্রবাসী সরকার বিরোধী সমাবেশ অংশ নিয়েছে। কমিটি বিহীন যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি’র নেতা-কর্মীরা পৃথক পৃথকভাবে সমাবেশ স্থলে পৌছে ঐক্যবদ্ধভাবে সারিবদ্ধ হয়ে সরকার বিরোধী ব্যানার, ফেস্টুন, প্লাকার্ড নিয়ে তারা বিক্ষোভ প্রদর্শন করে।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, নিউইয়র্ক ষ্টেট, নিউইয়র্ক মহানগর দক্ষিণ ও উত্তর বিএনপি ছাড়াও মেট্রো ওয়াশিংটন ডিসি তথা ভার্জিনিয়া, ম্যারিল্যান্ড ও ওয়াশিংটন ডিসি, নিউজার্সী স্টেট সাউথ ও নর্থ, পেনসিলভেনিয়া, ম্যারিল্যান্ড, কানেকটিকাট, ভার্জিনিয়া, ফ্লোরিডা, জর্জিয়া, মিশিগান, নিউ ইংল্যান্ড, ক্যালিফোর্নিয়া, টেক্সাস, ওহাইও এবং ইলিনয়স থেকেও বিপুলসংখ্যক নেতা-কর্মীর সমাগম ঘটে বিক্ষোভ কর্মসূচিতে।
Posted ১:৪৫ অপরাহ্ণ | বৃহস্পতিবার, ০৪ মে ২০২৩
Weekly Bangladesh | Weekly Bangladesh