সোমবার, ৬ মে ২০২৪ | ২৩ বৈশাখ ১৪৩১

Weekly Bangladesh নিউইয়র্ক থেকে প্রকাশিত
নিউইয়র্ক থেকে প্রকাশিত

বিশ্বজিত ও মুক্তধারার বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে বিতর্ক

বাংলাদেশ রিপোর্ট :   |   বৃহস্পতিবার, ২৫ নভেম্বর ২০২১

বিশ্বজিত ও মুক্তধারার বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে বিতর্ক

নিউইয়র্কের পুস্তক বিক্রেতা ও বইমেলার আয়োজক বিশ্বজিত সাহা এবং তার প্রতিষ্ঠান মুক্তধারা ফাউন্ডেশনের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মামলা নিয়ে জোর বিতর্ক চলছে কমিউনিটিতে। বাংলাদেশী আমেরিকান জনৈকা ফারহানা আকতার গত ১ নভেম্বর নিউইয়র্ক স্টেট সুপ্রীম কোর্টের কুইন্স কাউন্টি আদালতে মামলাটি দায়ের করেন। অর্থের বিনিময়ে যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা পাইয়ে দেয়ার চুক্তি বরখেলাপের অভিযোগে এই মামলা রজু করেন ফারহানা আকতার।

মামলার ডকেট নাম্বার-৭২৪৩২৭/২০২১। বিশ্বজিত সাহা, মুক্তধারা ইন্ক, মুক্তধারা নিউইয়র্ক ইন্্ক, মুক্তধারা ফাউন্ডেশন ইন্্ক ও ইসমত আরাকে বিবাদী করা হয়েছে দায়েরকৃত মামলায়। গত ৬ নভেম্বর সংখ্যা সাপ্তাহিক পরিচয় সংবাদটি প্রথম প্রকাশ করে। তারপর স্থানীয় আরো তিনটি সাপ্তাহিক পত্রিকায় প্রকাশিত হয় সংবাদটি।


পরবর্তীতে সাপ্তাহিক পরিচয়’র ২০নভেম্বর সংখ্যায় মামলার অনুলিপি এবং এর সপক্ষে এফিডেভিট অব সার্ভিস এর অনুলিপি সংযুক্ত করা হয়েছে। যাতে গত ২ নভেম্বর, মঙ্গলবার ১২টা ৩৮ মিনিটে জ্যাকসন হাইটসে বিবাদীর নিকট মামলার সমন পৌছে দেয়ার কথা উল্লেখ রয়েছে। মামলার অনুলিপিতে রয়েছে বাদীর এটর্নির নাম, তার লং আইল্যান্ড অফিসের ঠিকানা ও ফোন নাম্বার সহ মামলার দিন তারিখের সমুদয় বর্ণনা।

ফারহানা আকতার’র দায়েরকৃত মামলায় মূল অভিযোগ তার দুই নিকটাত্মীয়কে আমেরিকার ভিসা পাইয়ে দিতে ২০২১ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি মুক্তধারার বিশ্বজিতের সাথে চুক্তিবদ্ধ হন। জনপ্রতি ৪০ হাজার ডলার করে মোট প্রদেয় ৮০ হাজার ডলারের মধ্যে ফারহানা আকতার ৬০হাজার ডলার অগ্রিম প্রদান করেন বিশ্বজিত সাহাকে। ভিসা প্রাপ্তির পর বাকি ২০ হাজার ডলার পরিশোধ করার কথা ছিলো। কিন্তু শর্ত মোতাবেক তাদের ভিসা পাইয়ে দিতে ব্যর্থ হয়েছেন বিশ্বজিত সাহা। এখন প্রদত্ত ৬০হাজার ডলারও ফেরত পাচ্ছে না বাদী। এমন বিস্তারিত অভিযোগ রয়েছে মামলার নথিতে।


এ ব্যাপারে বিশ্বজিত সাহার সাথে বার কয়েক যোগাযোগ করা হলে তিনি মামলার অভিযোগ খন্ডন করে এই মামলাকে মিথ্যে এবং ভিত্তিহীন বলে মন্তব্য করেন। ৬০হাজার ডলার গ্রহণ তো দূরের কথা ফারহানা আকতার নামে কাউকে তিনি চেনেনই না। এছাড়া বিবাদী ইসমত জাহানের সাথেও তার কোন নেই পরিচয়। মামলার সমন পৌছে দেয়ার বিষয়টিকে কাল্পনিক বলে অভিহিত করেন বিশ্বজিত সাহা। তিনি বা তার প্রতিষ্ঠান নিউইয়র্ক সুপ্রীম কোর্ট কুইন্স অফিস থেকে কোন ধরণের সমন এখনো পায়নি। মুক্তধারা ফাউন্ডেশনের কর্মকর্তা এবং তার প্রতিষ্ঠানের নিযুক্ত এটর্নি পুরো বিষয়টি তদারক করছেন বলে জানান তিনি।

বিশ্বজিত সাহা নানা কারণেই নিউইয়র্কের বাংলাদেশী কমিউনিটিতে একজন আলোচিত সমালোচিত ব্যক্তিত্ব। বই বিক্রির পাশাপাশি মুক্তধারাকে একটি সুপরিচিত প্রতিষ্ঠানে পরিণত করেছেন তিনি। গড়ে তুলেছেন মুক্তধারা ফাউন্ডেশন, ইন্্ক। এই ফাউন্ডেশনে তিনি সম্পৃক্ত করেছেন নিউইয়র্ক সহ পার্শ্ববর্তী স্টেটগুলোর বেশ কয়েকজন শিল্পী, সাহিত্যিক ও পেশাজীবী বাংলাদেশী আমেরিকানকে। ফি বছর বই মেলার মৌসুমে তারা পাশে দাঁড়ান বিশ্বজিত সাহার। মুক্তধারার নামে বিশ্বজিত সাহা প্রায় তিন দশক ধরে নিউইয়র্কে আয়োজন করে আসছেন বই মেলার। বিভিন্ন সময় নানাবিধ শ্লোগানে আয়োজিত বইমেলায় বই পুস্তকের পাশাপাশি বসে পরিধেয় বস্ত্রের পশরা। বইমেলাকে সামনে রেখে বাংলাদেশের পুস্তক প্রকাশক ও ফ্যাশন ডিজাইনাররা তাদের পসরা নিয়ে নিউইয়র্কে আসেন। শুধু তাই নয় বই মেলা উপলক্ষে অনেক ব্যবসায়ী, শিল্পপতি, ব্যাংকার, শিল্পী, কলাকুশলী, আমলা এবং বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা আসেন নিউইয়র্কে।


মুক্তধারার আমন্ত্রণেই সিংহভাগ অতিথি ভিসা পেয়ে থাকেন ঢাকাস্থ আমেরিকান দূতাবাস থেকে। কথিত আছে বাংলাদেশ থেকে বইমেলায় অংশগ্রহণ করতে এসে অনেকেই আর দেশে ফিরে যাননি। এমন অনেকের এখন দেখা মেলে নিউইয়র্কের রাস্তায়। বিভিন্ন সময় এসব নিয়ে বিশ্বজিত সাহা আলোচনা সমালোচনার মুখে পড়লেও কখনো আদালতের চৌকাঠ মাড়াননি কেউ। সাহিত্যিক হুমায়ুন আহমেদ জীবিত থাকাকালে মুক্তধারার বইমেলা বেশ জমজমাট ছিল। বেশ ক’বার তিনি এ মেলায় অংশগ্রহণ করেছেন। তাঁর অন্তিম বছরে তিনি ক্যান্সারের চিকিৎসা করাতে নিউইয়র্কে আসেন এবং বইমেলায় অংশগ্রহণ করেন। নিউইয়র্ক অবস্থানকালে হুমায়ুন আহমেদ বেশ কিছু চিত্র অংকন করেছিলেন এবং বিশ্বাজিত সাহা হুমায়ুনের চিত্রকর্মের একটি প্রদর্শনীরও আয়োজন করেন। হুমায়ুন আহমেদের মৃত্যুর বেশ ক’বছর পর চিত্রকর্মগুলো আবারও আলোচনায় আসে যখন হুমায়ুনের দ্বিতীয় স্ত্রী মেহের আফরোজ শাওন বেশ কিছু চিত্রকর্ম বিশ্বজিত সাহা হাতিয়ে নিয়েছেন বলে অভিযোগ করার পর। এ নিয়ে নিউইয়র্ক ও বাংলাদেশের সংবাদপত্রগুলোতে বিভিন্ন ধরনের খবর প্রকাশিত হয়। বিশ্বজিত সাহা তার বক্তব্য প্রদান করেন। বিষয়টি ধীরে ধীরে ধামাচাপা পড়ে। নি:সন্দেহে বিশ্বজিত সাহা একজন ক্যারিশম্যাটিক ব্যক্তি। বলা যায় তিনি একাই একশো। বই মেলার মৌসুমে যারা তার অনুষ্ঠান সূচী নিয়ে ব্যস্ত সময় পাড় করেন মুক্তধারা ফাউন্ডেশনের আয়-ব্যয় এবং অন্যান্য প্রসঙ্গে তাদের ধারণা খুবই সীমিত। ফাউন্ডেশনের অনেক কর্মকর্র্তার সাথে আলাপ করে এমনটিই জানা গেছে। বিশ্বজিত সাহা অত্যন্ত দক্ষতার সাথে একাই সবকিছু সামাল দেন।

ঢাকার যে সকল বড় প্রকাশনা সংস্থার সাথে তার সখ্যতা ছিলো এখন তারা সরে গেছেন দূরে। এমনকি প্রথম আলো পত্রিকার সাথেও তার কোন সম্পর্ক নেই। এছাড়া নোয়াখালী -চৌমুহনীর মূল মুক্তধারার সাথে একধরণের বৈরীতা রয়েছে বিশ্বজিতের মালিকানাধীন মুক্তধারার।

মুক্তধারা ও বিশ্বজিত সাহার বিরুদ্ধে অভিযোগ মিথ্যা : প্রবাসী বুদ্ধিজীবীরা

নিউইয়র্ক : মুক্তধারার সত্ত্বাধিকারী বিশ্বজিত সাহার বিরুদ্ধে নিউইয়র্ক সুপ্রীম কোর্টে দায়ের করা মামলায় তার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগকে মিথ্যা ও ষড়যন্ত্র বলে দাবী করেছে প্রবাসী বুদ্ধিজীবী ও বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ। তারা বলেছেন যে এই অভিযোগ সর্বৈব মিথ্যা। মুক্তধারা ফাউন্ডেশন ও বিশ্বজিত সাহাকে জনসমক্ষে হেনস্থা করার উদ্দেশ্যে সম্পূর্ণ কাল্পনিক ও বানোয়াট অভিযোগ এনে নিউ ইয়র্কের সুপ্রিম কোর্টে এই মামলা দায়ের করা হয়েছে। অভিযোগপত্রে মামলার বাদী ফারহানা আখতারের নাম থাকলেও তার কোন ঠিকানা বা স্বাক্ষর নেই। এই নামের কোন ব্যক্তিকে খোঁজ করেও আমরা সন্ধান পাইনি। আমাদের বিশ্বাস, মুক্তধারা ফাঊন্ডেশন ও বিশ্বজিত সাহার বিরুদ্ধে দুর্নাম ছড়ানো ও হেনস্থার জন্যই এই মামলা দায়ের করা হয়েছে। তারা আরো বলেন, অভিযোগে বলা হয়েছে, বাদী ফারহানা আখতার মার্কিন ভিসা পাওয়ার বিনিময়ে মোট ৬০,০০০ ডলার নগদ বিশ্বজিত সাহার কাছে হস্তান্তর করেন। বিশ্বজিত সাহা অথবা মুক্তধারা ফাউন্ডেশনের কোন নির্বাহী এই ফারহানা আখতারকে চেনেন না।

এই বানোয়াট নাম ব্যবহার করে কোন ব্যক্তি বা সংঘবদ্ধ গোষ্ঠী এক ভয়ানক খেলায় লিপ্ত হয়েছে। তারা এ তৎপরতার তীব্র নিন্দা জ্ঞাপন করে বলেন, মামলার অভিযোগনামায় জনৈকা ইসমত আরা জাহানের নাম সহ-ষড়যন্ত্রকারী হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছে। কে এই ইসমত আরা তা বিশ্বজিত সাহা অথবা মুক্তধারা ফাউন্ডেশনের কোন নির্বাহী জানেন না। প্রকাশনা সংস্থা ও পুস্তক বিক্রয় কেন্দ্র মুক্তধারার একমাত্র স্বত্বাধিকারী বিশ্বজিত সাহা। মুক্তধারা ফাউন্ডেশন নিউ ইয়র্ক স্টেটে তালিকাভুক্ত একটি অলাভজনক সংস্থা। ইসমত আরা নামে কোন ব্যক্তি কখনোই এই সংস্থার সঙ্গে জড়িত ছিলেন না বা এই নামের কোন ব্যক্তির কথা আমরা জানি না।

ডববৃতিতে বলা হয়, মুক্তধারা ফাউন্ডেশন দীর্ঘদিন থেকে যুক্তরাষ্ট্রে বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতির প্রসারে নিরলস চেষ্টায় নিয়োজিত।

এই চেষ্টার অংশ হিসাবে এই সংগঠন প্রতি বছর নিউ ইয়র্কে একটি বাংলা বইমেলার আয়োজন করে থাকে। অতি সম্প্রতি এই বইমেলার ৩০-তম অনুষ্ঠান সুচারুভাবে সম্পন্ন হয়েছে। বাংলাদেশ ও পশ্চিম বাংলার বাইরে বাংলা বইয়ের এত বৃহৎ ও দীর্ঘস্থায়ী মেলা আর নেই। অভিবাসী বাঙালিদের মধ্যে এই মেলার গুরুত্ব বিবেচনায় এনে বাংলাদেশ সরকারের সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় মুক্তধারা ফাউন্ডেশনের সঙ্গে সকল রকম সহযোগিতার অঙ্গীকার করেছে। এ বছরেও মন্ত্রণালয়ের একটি প্রতিনিধিদল বইমেলায় অংশগ্রহণ করে। আমাদের অনুমান, বইমেলার সাফল্যে ঈর্ষান্বিত একটি চক্র পরিকল্পিতভাবে এই অভিযোগ উত্থাপন করেছে।

লক্ষ্যণীয়, ‘উই দি পিপল’ ওয়েব পত্রিকা মামলায় দায়েরকৃত তথ্যের বাইরে বাংলাদেশ সরকারের বিরুদ্ধে কুৎসা রটনায় লিপ্ত হয়। এই পত্রিকা অনুসারে, ‘ফারহানা আখতার ও তার স্বজনেরা (প্রতারণার) অসহায় শিকার বা ভিকটিম, যাদের বাংলাদেশে সুবিচার পাওয়ার কোন সুযোগ নেই, কারণ বাংলাদেশে কোন বিচার ব্যবস্থা বা প্রক্রিয়া নেই। বাংলাদেশ এমন একটা দেশ যেখানে আইনহীনতাই আইনে পরিণত হয়েছে, যেখানে সত্যের ওপর মিথ্যার স্থান এবং একনায়ক সরকার প্রধানের কথাই আদালতের রায় হিসাবে বিবেচিত হয়।’ উল্লেখযোগ্য, সাপ্তাহিক ‘পরিচয়’ তার প্রতিবেদনের কোথাও বাংলাদেশ সরকার বা বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে এই জাতীয় কোন অভিযোগ উল্লেখ করেনি। আমরা তথ্যমাধ্যমের প্রতিনিধিদের মাধ্যমে জানাতে চাই, মুক্তধারার বিরুদ্ধে এই জাতীয় জঘন্য মিথ্যাচার ও ষড়যন্ত্র বিনা চ্যালেঞ্জে প্রতিষ্ঠা পেতে আমরা দেব না। আমরা ইতিমধ্যে পাল্টা আইনি ব্যবস্থা গ্রহণে পর্যাপ্ত প্রস্তুতি গ্রহণ করেছি। এই অভিযোগ শুধু আমাদের বিরুদ্ধে নয়, বাংলাদেশ রাষ্ট্র ও সরকারের বিরুদ্ধেও। এই চক্রান্ত উন্মোচনে আপনাদের সহযোগিতা আমাদের একান্ত কাম্য।

বিবৃতিতে স্বাক্ষরকারীরা হচ্ছেন: জামাল উদ্দীন হোসেন, ড. নূরন নবী, রোকেয়া হায়দার, ড. জিয়াউদ্দীন আহমেদ, গোলাম ফারুক ভুঁইয়া, ফেরদৌস সাজেদীন, নাসিমুন ওয়াহেদ (নিনি), হাসান ফেরদৌস, ড. নজরুল ইসলাম, বিশ্বজিত সাহা, ফাহীম রেজা নূর, তানভীর রাব্বানী, আদনান সৈয়দ, রানু ফেরদৌস, সউদ চৌধুরী, ড. জীনাত নবী, ড. ফাতেমা আহমেদ, আহমাদ মাযহার, নসরত শাহ, জাকিয়া ফাহীম, সাবিনা হাই উর্বি, ওবায়দুল্লাহ মামুন, ইউসুফ রেজা, হারুন আলী, শুভ রায়, মুরাদ আকাশ ও সেমন্তী ওয়াহেদ

চক্রান্তকারীদের মুখোশ উন্মোচন হওয়া দরকার- বাঙালির চেতনা মঞ্চ

বাঙালি চেতনা মঞ্চের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে যে জাতিসংঘ সদর দফতরের সামনে ১৯৯২ সাল থেকে একসঙ্গে একুশ উদযাপন করে আসছে বাঙালির চেতনা মঞ্চ ও মুক্তধারা। একুশে ফেব্রুয়ারিকে নিউ ইয়র্ক স্টেট কর্তৃক আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস রেজুলেশন পাশ, বইমেলার সপ্তাহকে-আন্তর্জাতিক বাংলা সপ্তাহ ঘোষণা, ১৭ মার্চ-কে বঙ্গবন্ধু ডে ঘোষণা এবং ২৫ সেপ্টেম্বরকে বাংলাদেশী ইমিগ্রান্ট ডে-র রেজুলেশন পাশসহ অনন্য সব কীর্তির উদ্ভাবক মুক্তধারা ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা বিশ্বজিত সাহা। মুক্তধারা সম্পর্কে বিষোদগার এবং চক্রান্তের সাথে কারা জড়িত? এর পেছনে কারা কাজ করছে তাদের স্বরূপ উদঘাটন খুব জরুরী। একই চক্র বাংলাদেশ সোসাইটির বিরুদ্ধে মামলা করে সংগঠনকে বিনষ্ট করার চক্রান্ত করছে। এরা জাতির পিতার দৌহিত্র সজীব ওয়াজেদ জয় এর বিরুদ্ধেও মামলা করে পরাজিত হয়েছে।

বাঙালির চেতনা মঞ্চের সাথে বিশ্বজিত সাহার সম্পর্ক ৩০ বছরের। বাংলা ভাষা ও বাংলা সংস্কৃতিকে আমেরিকায় তুলে ধরার কাজে নিয়োজিত মানুষটিকে এই চক্রটি বানাবার ব্যর্থ চেষ্টা করেছে ‘র’ এর এজেন্টসহ ইস্কনের সদস্য হিসেবে। এধরণের মিথ্যা ও বানোয়াট তথ্য আমরা বিশ্বাস করি না। যারা এগুলো প্রচার করছে তাদের সামাজিকভাবে প্রতিরোধ করা প্রয়োজন।

advertisement

Posted ১০:৩৯ পূর্বাহ্ণ | বৃহস্পতিবার, ২৫ নভেম্বর ২০২১

Weekly Bangladesh |

এ বিভাগের সর্বাধিক পঠিত

advertisement
advertisement
advertisement

আর্কাইভ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১
১২১৩১৪১৫১৬১৭১৮
১৯২০২১২২২৩২৪২৫
২৬২৭২৮২৯৩০৩১  
Dr. Mohammed Wazed A Khan, President & Editor
Anwar Hossain Manju, Advisor, Editorial Board
Corporate Office

85-59 168 Street, Jamaica, NY 11432

Tel: 718-523-6299 Fax: 718-206-2579

E-mail: [email protected]

Web: weeklybangladeshusa.com

Facebook: fb/weeklybangladeshusa.com

Mohammed Dinaj Khan,
Vice President
Florida Office

1610 NW 3rd Street
Deerfield Beach, FL 33442

Jackson Heights Office

37-55, 72 Street, Jackson Heights, NY 11372, Tel: 718-255-1158

Published by News Bangladesh Inc.