শনিবার, ১২ জুলাই ২০২৫ | ২৮ আষাঢ় ১৪৩২

Weekly Bangladesh নিউইয়র্ক থেকে প্রকাশিত
নিউইয়র্ক থেকে প্রকাশিত

ব্যবসায়ী থেকে যেভাবে বসেছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের মসনদে ডোনাল্ড ট্রাম্প

বাংলাদেশ অনলাইন :   |   বৃহস্পতিবার, ২৪ অক্টোবর ২০২৪

ব্যবসায়ী থেকে যেভাবে বসেছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের মসনদে ডোনাল্ড ট্রাম্প

ডোনাল্ড ট্রাম্প। এএফপির ফাইল ছবি

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদের জন্য টানা তৃতীয়বার মতো লড়ছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। রাজনীতিতে আসার আগে তিনি ছিলেন দেশটির অন্যতম খ্যাতনামা বিলিয়নিয়ার। রাজনীতিতে পদার্পণের আগে থেকেই কয়েক দশক ধরে বিভিন্ন ট্যাবলয়েড পত্রিকা ও টেলিভিশনে নিউইয়র্ক রিয়েল এস্টেট মোগল ট্রাম্পের বিভিন্ন খবর বের হয়ে আসে। যা ক্রমশ তাকে রাজনীতির দিকে ঠেলে দেয় এবং ২০১৬ সালে বিশ্বের সবচে প্রভাবশালী দেশটির ক্ষমতার মসনদে নিয়ে আসে। সেই নির্বাচনে তার পারিবারিক সুখ্যাতি এবং অসংলগ্ন প্রচারের ধরন তাকে পাকা রাজনীতিবিদদের পরাজিত করতে সাহায্য করেছিল। কিন্তু বিতর্কপূর্ণ এক মেয়াদ পরেই তাকে হোয়াইট হাউস থেকে সরে যেতে হয়। ৭৮ বয়সী ট্রাম্প অবশ্য সব প্রতিকূলতাকে পেছনে ফেলে অত্যাশ্চর্যভাবে রাজনীতিতে প্রত্যাবর্তন করেছেন এবং ২০২৪ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে আবারও রিপাবলিকান দলের প্রার্থী হয়েছেন।

ট্রাম্পের পারিবারিক জীবন

ডোনাল্ড ট্রাম্প নিউইয়র্কের রিয়েল এস্টেট টাইকুন ফ্রেড ট্রাম্পের চতুর্থ সন্তান। স্কুলে বাজে আচার-আচরণ করায় তাকে ১৩ বছর বয়সে একটি সামরিক একাডেমিতে পাঠানো হয়েছিল। ধারণা করা হয়েছিল, পরিবারের বিপুল সম্পদ থাকা সত্ত্বেও তিনি তার বাবার কোম্পানিতে নিম্নপর্যায়ের একটি চাকরি করবেন। ইউনিভার্সিটি অব পেনসিলভানিয়ার ওয়ার্টন স্কুল থেকে ডিগ্রি অর্জনের পর তিনি তার বাবার উত্তরাধিকারী হওয়ার সুযোগ পেয়ে যান। কারণ, তখন তার বড় ভাই ফ্রেড পাইলট হওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। ফ্রেড অবশ্য অতিরিক্ত মদ্যপানে ৪৩ বছর বয়সে মারা যান। এ ঘটনা ট্রাম্পকে সারা জীবন অ্যালকোহল ও সিগারেট এড়াতে উদ্বুদ্ধ করেছিল। ট্রাম্প জানিয়েছেন, কোম্পানিতে যোগ দেওয়ার আগে তিনি তার বাবার কাছ থেকে ছোট অঙ্কের প্রায় ১০ লাখ ডলার ঋণ নিয়ে রিয়েল এস্টেট ব্যবসায় এসেছিলেন। তিনি নিউইয়র্ক সিটিতে তার বাবার আবাসন প্রকল্পগুলো পরিচালনা করতে সাহায্য করেন এবং ১৯৭১ সালে কোম্পানির নিয়ন্ত্রণ গ্রহণ করেন। এরপর কোম্পানির নাম পরিবর্তন করে রাখেন ট্রাম্প অর্গানাইজেশন। ট্রাম্প তার বাবাকে ‘অনুপ্রেরণা’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন, যিনি ১৯৯৯ সালে মারা যান।

ট্রাম্পের ব্যবসায়িক জীবন

ট্রাম্পের অধীনে পারিবারিক ব্যবসা ব্রুকলিন ও কুইন্সের আবাসিক ইউনিট থেকে ম্যানহাটনের প্রকল্পগুলোতে বদলে যায়। বিখ্যাত ফিফথ অ্যাভিনিউতে ট্রাম্প টাওয়ার তার সবচেয়ে বিখ্যাত সম্পত্তি এবং বহু বছরের আবাসস্থল। কমোডোর হোটেলকে গ্র্যান্ড হায়াত হিসেবে পুনঃপ্রতিষ্ঠা করেন তিনি। ট্রাম্পের ব্র্যান্ডের অন্যান্য সম্পত্তি যেমন ক্যাসিনো, কনডমিনিয়াম, গলফ কোর্স, হোটেল প্রভৃতি আটলান্টিক সিটি, শিকাগো, লাস ভেগাস থেকে শুরু করে ভারত, তুরস্ক ও ফিলিপাইনেও রয়েছে।

বিনোদন জগতে বিচরণ

বিনোদন জগতে ডোনাল্ড ট্রাম্পের স্টারডমের উত্থান হয়েছিল প্রথমে মিস ইউনিভার্স, মিস ইউএসএ ও মিস টিন ইউএসএ সুন্দরী প্রতিযোগিতার আয়োজক প্রতিষ্ঠানের মালিক হিসেবে। তারপর তার খ্যাতি বৃদ্ধি পায় এনবিসি টেলিভিশনের রিয়েলিটি শো ‘দ্য অ্যাপ্রেন্টিস’র প্রযোজক ও সঞ্চালক হিসেবে। অনুষ্ঠানটির ১৪টি সিজন আয়োজন করা হয়েছিল। তার ট্রেডমার্ক ‘ইউ আর ফায়ার্ড!’ উক্তিটি সেসময় জনপ্রিয় হয়। ট্রাম্প বেশ কয়েকটি বই লিখেছেন, সিনেমা ও রেসলিং প্রোগ্রামের সঙ্গে সম্পৃক্ত থেকেছেন। পানীয় থেকে শুরু করে নেকটাই পর্যন্ত বিক্রি করেছেন তিনি। ফোর্বসের তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে তিনি ৪০০ কোটি ডলারের সম্পদের মালিক। ট্রাম্প ছয়বার ব্যবসায়িকভাবে দেউলিয়াত্বও ঘোষণা করেছেন এবং ট্রাম্প স্টেকস ও ট্রাম্প বিশ্ববিদ্যালয়সহ তার বেশ কয়েকটি উদ্যোগ বন্ধ হয়ে গেছে।

দাম্পত্য জীবন

ট্রাম্পের ব্যক্তিগত জীবন ব্যাপকভাবে প্রচার পেয়েছে। তার প্রথম ও সবচেয়ে প্রশংসিত স্ত্রী ছিলেন ইভানা জেলনিকোভা। তিনি একজন চেক ক্রীড়াবিদ ও মডেল ছিলেন। কিন্তু ১৯৯০ সালে তাদের বিবাহবিচ্ছেদ ঘটে। এই দম্পতির তিন সন্তান রয়েছে। তারা হলেন ডোনাল্ড জুনিয়র, ইভানকা ও এরিক। ডোনাল্ড ট্রাম্প ১৯৯৩ সালে অভিনেত্রী মার্লা ম্যাপলসকে বিয়ে করেন। ১৯৯৯ সালে তাদের বিবাহবিচ্ছেদ হয়। তাদের একমাত্র সন্তান টিফানি।

ট্রাম্পের বর্তমান স্ত্রী সাবেক স্লোভেনিয়ান মডেল মেলানিয়া। তারা ২০০৫ সালে বিয়ে করেন। তাদের একমাত্র ছেলে ব্যারন উইলিয়াম ট্রাম্প। যৌন অসদাচরণ ও বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কের অভিযোগ রয়েছে ট্রাম্পের বিরুদ্ধে। চলতি বছরের শুরুর দিকে দুটি পৃথক আদালত রায় দেন, লেখক ই জিন ক্যারলের যৌন নিপীড়নের অভিযোগ অস্বীকার করে তার মানহানি করেছেন ট্রাম্প। তাকে মোট চার কোটি ৪০ লাখ ডলার ক্ষতিপূরণ দেওয়ার আদেশ দেওয়া হয়। কিন্তু ট্রাম্প এ রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করেছেন। এ ছাড়া বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক নিয়ে মুখ বন্ধ রাখতে পর্ন তারকা স্টর্মি ড্যানিয়েলসকে ঘুষ দেওয়ার তথ্য ধামাচাপা দিতে ব্যবসায়িক রেকর্ড জাল করার জন্য তিনি দোষী সাব্যস্ত হন।

প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী ট্রাম্প

১৯৮০ সালের একটি সাক্ষাত্কারে ৩৪ বছর বয়সী ট্রাম্প রাজনীতিকে ‘খুবই খারাপ’ হিসেবে বর্ণনা করেন। তিনি বলেন, ‘সবচেয়ে সক্ষম মানুষেরা’ রাজনীতির পরিবর্তে ব্যবসার জগতকে বেছে নিন। যদিও ১৯৮৭ সালের দিকে তিনি প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হতে পরিকল্পনা শুরু করেন। এরপর তিনি স্বল্প সময়ের জন্য রিফর্ম পার্টির মাধ্যমে ২০০০ সালে রাজনীতিতে প্রবেশ করেন, তারপরে ২০১২ সালে রিপাবলিকান দলের সঙ্গে যুক্ত হন। ২০১৫ সালের জুনে ট্রাম্প আনুষ্ঠানিকভাবে হোয়াইট হাউসে পৌঁছানোর লড়াইয়ে অংশ নেওয়ার ঘোষণা দেন। তিনি বলেন, আমেরিকানদের স্বপ্নের মৃত্যু হয়েছে। তবে তিনি প্রতিশ্রুতি দেন, এটিকে আরও বড় ও ভালোভাবে ফিরিয়ে আনবেন।

এরপর বিতর্কের মঞ্চে আধিপত্য প্রদর্শন এবং সমান তালে ভক্ত ও উগ্র সমালোচকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে পেরেছিলেন ট্রাম্প। পাশাপাশি গণমাধ্যমের মনোযোগ নিজের দিকে ধরে রাখতে সক্ষম হয়েছিলেন তিনি। নির্বাচনি প্রচারণায় তিনি ‘মেক আমেরিকা গ্রেট এগেইন’ স্লোগানের আওতায় রিপাবলিকান পার্টির আগের প্রতিদ্বন্দ্বীদের ঐক্যবদ্ধ করতে পেরেছিলেন তিনি। ২০১৬ সালের নির্বাচনে জনমত জরিপে পিছিয়ে থাকলেও ট্রাম্প প্রবীণ রাজনীতিক হিলারি ক্লিনটনকে হারিয়ে শেষ হাসি হাসেন। তিনি ২০১৭ সালের ২০ জানুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের ৪৫তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ গ্রহণ করেন।

প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প

প্রথম দিন থেকেই ট্রাম্প বিভিন্ন নাটকীয়তা নিয়ে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। প্রায়শই তিনি টুইটারে (বর্তমানে এক্স) বিভিন্ন আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিতেন এবং বিদেশি নেতাদের সঙ্গে প্রকাশ্যে মতবিরোধে জড়াতেন। ক্ষমতায় থাকাকালে ট্রাম্প জলবায়ু ও বাণিজ্য চুক্তি থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে সরিয়ে নেন, সাতটি মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা দেন, কঠোর অভিবাসন বিধিনিষেধ জারি করেন, চীনের সঙ্গে বাণিজ্য যুদ্ধের সূচনা করেন, রেকর্ড শুল্ক প্রত্যাহার করেন এবং মধ্যপ্রাচ্যের সঙ্গে সম্পর্ক নতুনভাবে গড়েন।

এ ছাড়া খুব দ্রুতই ট্রাম্প ইতিহাসে মাত্র তৃতীয় মার্কিন প্রেসিডেন্ট হন, যাকে অভিশংসন করা হয়েছে। এ সময় ট্রাম্পের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠে যে, তিনি একটি বিদেশি সরকারের কাছে ডেমোক্র্যাটিক প্রতিদ্বন্দ্বী জো বাইডেনকে চাপে রাখতে সহায়তা চেয়েছিলেন। ডেমোক্র্যাট নেতৃত্বাধীন প্রতিনিধি পরিষদ তাকে অভিশংসিত করেলও পরে রিপাবলিকান নেতৃত্বাধীন সিনেটে তাকে খালাস দিয়েছিল।

ট্রাম্পের ২০২০ নির্বাচনি বছর করোনভাইরাস মহামারিতে প্রভাবিত হয়েছিল। তিনি সংকট মোকাবিলার জন্য তীব্র সমালোচনার সম্মুখীন হন। শরীরে জীবাণুনাশক ইনজেকশন দিয়ে ভাইরাসের চিকিৎসা করা যেতে পারে কিনা তা নিয়ে গবেষণার পরামর্শ দিয়ে তিনি ব্যাপক বিতর্কের মুখে পড়েন। অক্টোবরে তিনি কোভিড আকান্ত হলে প্রচারণা থেকে বিরতি নিতে বাধ্য হন। যদিও ট্রাম্প শেষ পর্যন্ত সাত কোটি ৪০ লাখ ভোট পেয়েছিলেন, কিন্তু প্রতিদ্বন্দ্বী বাইডেন তা থেকে ৭০ লাখ বেশি ভোট পেয়েছিলেন।

২০২২০ সালের নভেম্বর থেকে ২০২১ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত তিনি নির্বাচনে ভোটচুরি ও ব্যাপক জালিয়াতির অভিযোগ তোলেন। এমন অভিযোগে ৬০টিরও বেশি মামলা পরে আদালত খারিজ করে দেন। ফলাফল প্রত্যাখ্যান করে ট্রাম্প ৬ জানুয়ারি ওয়াশিংটনে এক সমাবেশে সমর্থকদের ক্যাপিটল হিলে জড়ো হওয়ার আহ্বান জানান, কারণ সেদিন বাইডেনের বিজয় আনুষ্ঠানিকভাবে কংগ্রেসে প্রত্যয়িত হওয়ার কথা ছিল। সেই সমাবেশটি দাঙ্গায় পরিণত হয়। পরে তাকে ঐতিহাসিকভাবে কংগ্রেসে দ্বিতীয়বার অভিশংসন করা হয়। এবারও ট্রাম্প সিনেটে খালাস পান।

ট্রাম্পের প্রত্যাবর্তন

ক্যাপিটল হিলে দাঙ্গার পরে দাতা ও সমর্থকরা তাকে আর কখনো সমর্থন না করার অঙ্গীকার করেছিলেন এবং এমনকি তার নিকটতম মিত্ররাও তাকে প্রকাশ্যে প্রত্যাখ্যান করেন। তিনি তার উত্তরসূরি জো বাইডেনের অভিষেক অনুষ্ঠান এড়িয়ে যান এবং তার পরিবারকে ফ্লোরিডায় স্থানান্তরিত করেন।

২০২২ সালের মধ্যবর্তী নির্বাচনে রিপাবলিকানদের দুর্বল প্রত্যাবর্তনের জন্য দোষারোপ করা সত্ত্বেও ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট হওয়ার দৌড়ে অংশ নেওয়ার ঘোষণা দেন। দ্রুতই তিনি দলে তার অগ্রগামী অবস্থান স্পষ্ট করে তোলেন। তার সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্টসহ বেশ কয়েকজন বিরোধী তাকে চ্যালেঞ্জ করেছিল কিন্তু ট্রাম্প বিতর্কের মঞ্চ এড়িয়ে যান। বরং, তিনি বাইডেনের দিকে তার নিশানা শানিত করেন।

ট্রাম্প চারটি ফৌজদারি মামলায় ৯১টি অপরাধমূলক অভিযোগের মুখোমুখি হয়ে সাধারণ নির্বাচনের যাত্রা শুরু করেন। তবে তিনি আইনিভাবে মামলাগুলোর প্রক্রিয়া বিলম্বিত করার কৌশলে অনেকাংশে সফল হয়েছেন। নির্বাচনের আগে তিনটি মামলা আর চলবে না। নিউইয়র্কে তার সাজা নভেম্বরের শেষ পর্যন্ত পেছানো হয়েছে৷

গত ১৩ জুলাই পেনসিলভানিয়ার বাটলারে একটি প্রচার সমাবেশে ২০ বছর বয়সী একজন বন্দুকধারী ট্রাম্পকে হত্যার চেষ্টা করেন। টমাস ম্যাথিউ ক্রুকস নামের ওই ব্যক্তি কাছাকাছি একটি ভবনের ছাদে থেকে রাইফেল দিয়ে আট রাউন্ড গুলি ছুড়েন। এতে ট্রাম্পের ডান কানে গুলি লাগে। তবে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে ওই হামলাকারী নিহত হয়। এ ঘটনার কয়েকদিন পরে রিপাবলিকান ন্যাশনাল কনভেনশনে ট্রাম্পের প্রশংসা করা হয় এবং তাকে আনুষ্ঠানিকভাবে টানা তৃতীয়বারের মতো রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা করা হয়।

ডেমোক্র্যাট নেতা বাইডেনের মেয়াদে মহামারি পরবর্তী অর্থনৈতিক ও অবকাঠামোগত উন্নতি হলেও উচ্চ মুদ্রাস্ফীতি, অবৈধ অভিবাসন ও বৈদেশিক নীতির বিশৃঙ্খলা বৃদ্ধি পেয়েছে। বাইডেন সরে দাঁড়ালে তার ডেপুটি কমলা হ্যারিস নির্বাচনে লড়ছেন। ট্রাম্প তাকে প্রশাসনের ব্যর্থতার জন্য দুষছেন। তিনি তার সমর্থকদের বলেছেন, ২০২৪ সালের ৫ নভেম্বর আমাদের দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ তারিখ হতে যাচ্ছে।

Posted ১:১১ অপরাহ্ণ | বৃহস্পতিবার, ২৪ অক্টোবর ২০২৪

Weekly Bangladesh |

এ বিভাগের সর্বাধিক পঠিত

এ বিভাগের আরও খবর

আর্কাইভ

শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র
 
১০১১
১৩১৫১৬
১৯২০২১২২২৩২৪২৫
২৬২৭৩০৩১  
Dr. Mohammed Wazed A Khan, President & Editor
Anwar Hossain Manju, Advisor, Editorial Board
Corporate Office

86-47 164th Street, Suite#BH
Jamaica, New York 11432

Tel: 917-304-3912, 718-523-6299 Fax: 718-206-2579

E-mail: [email protected]

Web: weeklybangladeshusa.com

Facebook: fb/weeklybangladeshusa.com

Mohammed Dinaj Khan,
Vice President
Florida Office

1610 NW 3rd Street
Deerfield Beach, FL 33442

Jackson Heights Office

37-55, 72 Street, Jackson Heights, NY 11372, Tel: 718-255-1158

Published by News Bangladesh Inc.