শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | ১৪ বৈশাখ ১৪৩১

Weekly Bangladesh নিউইয়র্ক থেকে প্রকাশিত
নিউইয়র্ক থেকে প্রকাশিত

সিনেটে জয়ের পথে ডেমোক্র্যাট হাউজে রিপাবলিকান

বাংলাদেশ রিপোর্ট :   |   বৃহস্পতিবার, ১০ নভেম্বর ২০২২

সিনেটে জয়ের পথে ডেমোক্র্যাট হাউজে রিপাবলিকান

বহুল আলোচিত মধ্যবর্তী নির্বাচনের চূড়ান্ত ফলাফল বুধবার রাত ১২টা পর্যন্ত জানা যায়নি। ঝুলে থাকা ফলাফল নিয়ে সর্বত্র বিরাজ করছে শ্বাসরুদ্ধকর পরিস্থিতি। সিনেটের যে তিনটি আসনের ফলাফল এখনও পাওয়া যায়নি-সেগুলো হলো অ্যারিজোনা, নেভাদা এবং জর্জিয়া। তার মাধ্যে অ্যারিজোনা এবং নেভাদায় ডেমোক্র্যাট প্রার্থীরা বড় ব্যবধানে এগিয়ে আছেন। কিন্তু জর্জিয়ার নির্বাচন রানঅফ হওয়ায় চূড়ান্ত ফলাফল পেতে আরো সময় লাগবে।

সর্বশেষ খবরে জানা গেছে, সিনেটে একটি আসন এবং হাউজে ২০ আসনে রিপাবলিকানরা এগিয়ে আছে। তবে অভিজ্ঞমহলের ধারণা ইউএস কংগ্রেসে উচ্চ কক্ষ সিনেটে ডেমোক্র্যাট এবং নিম্নকক্ষ হাউসে রিপাবলিকানরা চূড়ান্ত বিজয়ী হওয়ার পথে। গত ৮ নভেম্বর মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত এ নির্বাচনে সর্বশেষ ফলাফল অনুযায়ী সিনেটে ডেমোক্র্যাটরা পেয়েছে ৪৮টি আসন।


অপরদিকে রিপাবলিকানরা জয়ী হয়েছে ৪৯টি আসনে। সিনেটের মোট ১০০টি আসনের মধ্যে সংখ্যা গরিষ্ঠতা পেতে প্রয়োজন ৫১টি আসন। সেক্ষেত্রে নেভাদা এবং অ্যারিজোনায় ডেমোক্র্যাটরা বিজয়ী হলে তাদের দখলে থাকবে সিনেট। ২০২০ সালে অনুষ্ঠিত সাধারণ নির্বাচনে সিনেটে উভয় দল ৫০টি করে আসন পায়। সংবিধান অনুযায়ী পদাধিকার বলে সিনেটের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করেন ভাইস প্রেসিডেন্ট এবং সিনেটে তার ভোট প্রয়োগের ক্ষমতা রয়েছে। সেক্ষেত্রে ডেমোক্র্যাট দলীয় বর্তমান ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিসের ভোটাধিকারের কারণে ডেমোক্র্যাটিক পার্টি সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করে। এবারো এমনটি ঘটার সম্ভাবনা রয়েছে। ৬ বছর মেয়াদি সিনেটর ১০০ আসনের মধ্যে প্রতি দু’বছর পর এক তৃতীয়াংশ আসনে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। এবারের মধ্যবর্ত্তী নির্বাচনে ৩৫টি আসনে অনুষ্ঠিত নির্বাচনের ফলাফল অনুযায়ী সিনেটরের চূড়ান্ত সংখ্যা নির্ধারিত হবে।

অপরদিকে হাউজের ৪৩৫টি আসনের সব ক’টিতে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় মঙ্গলবার। এই নির্বাচনে সংখ্যাগরিষ্ঠতার জন্য প্রয়োজন ২১৮টি আসন। সর্বশেষ প্রাপ্ত খবর অনুযায়ী ২০৯ আসন জয়ী হয়ে এগিয়ে আছে রিপাবলিকান পার্টি। পক্ষান্তরে ডেমোক্র্যাটিক পার্টি পেয়েছে ১৮৯টি আসন। নিম্নকক্ষ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেতে যেকোনো দলকে পেতে হবে ২১৮ আসন। গত দুই বছরের নিম্নকক্ষে ডেমোক্রেটিকদের আসন সংখ্যা ছিল ২২২ আর রিপাবলিকানদের ছিল ২১৩। তাই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে পেনসিলভানিয়া, জর্জিয়া ও নেভাডার মতো ‘সুইং স্টেট’ বা দোদুল্যমান অঙ্গরাজ্যগুলো। এ অঙ্গরাজ্যগুলোতে একেক নির্বাচনে একেক দল জয় পায়। অর্থাৎ এখানকার বেশির ভাগ ভোটাররা কোনো বিশেষ দলের জোরালো সমর্থক নয়। ।এরই মধ্যে চার কোটির বেশি ভোটার ডাকযোগে বা অনলাইনে নিজেদের ভোট দিয়েছেন। বাকিরা কেন্দ্রে গিয়ে ভোট দেন।


রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্পকে হারিয়ে দুই বছর আগে প্রেসিডেন্ট হয়েছিলেন ডেমোক্র্যাট প্রার্থী জো বাইডেন। দুই বছরে উচ্চ মুদ্রাস্ফীতি, গর্ভপাত আইন, সহিংসতা বৃদ্ধি, অস্ত্র আইন ও পররাষ্ট্রনীতি নিয়ে সমালোচনায় মুখে পড়েছে বর্তমান প্রশাসন। কংগ্রেসের নিয়ন্ত্রণ হারালে আগামী দুই বছর বাইডেনের জন্য কঠিন হতে চলেছে। কারণ নিম্নকক্ষেই কোনো আইনের সূচনা হয়। আর সিনেট সে বিল বাতিল করে বা অনুমোদন দিয়ে প্রেসিডেন্টের কাছে পাঠায়। কংগ্রেসের নিয়ন্ত্রণ না থাকলে বাইডেন আইন প্রণয়নে সমস্যায় পড়বেন। এমনকি বৈদেশিক নীতিও প্রভাবিত হতে পারে। এক বক্তব্যে বাইডেন নিজেই বলেছেন, ‘এই নির্বাচন যুক্তরাষ্ট্রের আগামী ২০ বছরের গতি-প্রকৃতি নির্ধারণ করে দেবে। ’

করোনা মহামারি, রাশিয়া, ইউক্রেন যুদ্ধ, আভ্যন্তরীন অর্থনীতিতে মূল্যস্ফীতি, গর্ভপাত আইন সহ নানাবিধ ইস্যুতে বাইডেন প্রশাসন অনেকটাই নাজুক পরিস্থিতি মোকাবিলা করছে। রিপাবলিকান পার্টি এসব ইস্যুকে পুঁজি করে ডেমোক্র্যাটদেরকে বড় ধরণের পরাজয়ের মুখে ঠেলে দিতে চেয়েছিলো। বিশেষ করে কংগ্রেসের উভয় কক্ষ হাউজ ও সিনেটে সংখ্যাগরিষ্ঠাতা লাভে ব্যাপক প্রচেষ্টা চালিয়েছে। ট্রাম্পের ভাষ্যানুযায়ী গোটা যুক্তরাষ্ট্রকে লালে লাল করে দেয়ার পরিকল্পনা ছিলো রিপাবলিকানদের। কিন্তু কার্যত বড় ধরণের ব্যবধানে ডেমোক্র্যাটদের পরাজিত করতে ব্যর্থ হয়েছে রিপাবলিকানরা। শুধু তাই নয় বাইডেন প্রশাসনকে কাঁপিয়ে তোলার অভিসন্ধিও ছিলো তাদের। নির্বাচনের পূর্বে স্পিকার ন্যান্সি পেলেসীর স্বামীর উপর আক্রমন সহ ভীতি ছড়িয়ে দেয়ার অপচেষ্টাও লক্ষ্য করা যায়। ফলে নির্বাচন ঘিরে যুক্তরাষ্ট্র জুড়ে বড় ধরণের সহিংসতার আশংকা প্রকাশ করে বিভিন্ন মহল। শেষ পর্যন্ত তেমনটি ঘটেনি। পুরো দেশেই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে শান্তিপূর্ণভাবে। নিউইয়র্কে ভোর ৬টা থেকে টানা ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয় রাত ৯টা পর্যন্ত। অন্যান্য জাতিগোষ্ঠির মতো বাংলাদেশী আমেরিকানরাও গভীরে আগ্রহ নিয়ে নির্বাচনের ফলাফলের জন্য অপেক্ষা করে। নানা কারণেই এবারের মধ্যবর্তী নির্বাচন ছিলো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ডেমোক্র্যাট এবং রিপাবলিকান উভয় দলই নেভেদা, অ্যারিজোনা ও জর্জিয়ার সিনেটের নির্বাচনের ফলাফল নিয়ে ছিলো উদ্বিগ্ন। মধ্যবর্তী নির্বাচনের মধ্য যুক্তরাষ্ট্রের রাজনীতিতে বিভাজন রেখা আরো স্পষ্ট হলো।


অ্যারিজোনায় ভোট গণনাযন্ত্রে সমস্যা, কারচুপির আশঙ্কা রিপাবলিকানদের

মধ্যবর্তী নির্বাচনে ভোটগ্রহণের সময় বিপত্তি দেখা দিয়েছে অ্যারিজোনা অঙ্গরাজ্যে। অঙ্গরাজ্যটির মারিকোপা কাউন্টিতে কাজ করছিল না অনেক ইলেকট্রিক ভোট গণনাযন্ত্র। পরে অবশ্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, বেশির ভাগ যন্ত্রে সমস্যার সমাধান করা হয়েছে। আর নির্বাচনী কর্মকর্তারা ভরসা দিয়ে বলেছেন, এটি ভোট গণনায় কোনো প্রভাব ফেলবে না। এদিকে ভোট গণনা যন্ত্র নষ্ট হওয়ার মধ্যে কারচুপির আভাস দেখছেন রিপাবলিকান সমর্থকেরা। অ্যারিজোনায় এর আগেও ভোট কারচুপির অভিযোগ তোলা হয়েছিল, তাও বেশি আগে না, ২০২০ সালে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে। সেবার অ্যারিজোনায় জয় পেয়েছিলেন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। ওই নির্বাচনে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হয়েছিল অ্যারিজোনায়। রিপাবলিকানদের চেয়ে মাত্র ১০ হাজার ভোট বেশি পেয়ে জয় পেয়েছিল বাইডেনের ডেমোক্র্যাট দল। তখন থেকেই গত দুই বছর ধরে ভোট কারচুপি ও ষড়যন্ত্রের অভিযোগ করে আসছেন সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প, আর তাঁর সমর্থকেরা।

তবে এসব অভিযোগ এখন পর্যন্ত প্রমাণিত হয়নি। বিষয়টি নিয়ে একাধিক তদন্ত করা হয়েছে। ট্রাম্পের রিপাবলিকান দলের অর্থায়নেও আলাদা একটি তদন্ত হয়েছে। তবে সেখানেও কারচুপির কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি। এবারের মধ্যবর্তী নির্বাচনে ভোট দিতে আসা একজন রিপাবলিকান সমর্থনের সঙ্গে কথা হয়েছে এএফপির। পরিচয় প্রকাশে নারাজ এই ব্যক্তি বলেন, ‘কারচুপির ঘটনা এবারও ঘটছে।’ কথা হয়েছে ডোনাল্ড নিউটন নামের আরেক ব্যক্তির সঙ্গে। ৮২ বছরের বৃদ্ধ ডোনাল্ড ২০২০ সালের নির্বাচন ঘিরে কারচুপির অভিযোগ তুলেছিলেন। তিনি বলেন, ‘এই ভোট গণনা যন্ত্রগুলো পরীক্ষা করে নেওয়া উচিত ছিল। আর সেগুলো কিন্তু অনেক আগে কাজ করছিল। অনেক আগে—এই সময়টা কখন জানেন? গত সপ্তাহে।’ অ্যারিজোনায় গভর্নর পদে রিপাবলিকান প্রার্থী ক্যারি লেকেরও সন্দেহ রয়েছে—ভোট গণনা যন্ত্র নষ্ট হওয়ার ঘটনাটি কারচুপি কি না। এ নিয়ে কথা বলতে গিয়ে ২০২০ সালের নির্বাচনী কারচুপির অভিযোগ নিয়েও কথা বলেছেন তিনি। তবে সমর্থকদের ভোট দেওয়ার আহ্বানও জানিয়েছেন ক্যারি লেক। এদিকে ভোট গণনা যন্ত্র নষ্ট হওয়ার বেশ কিছুটা সময় পর মারিকোপা কাউন্টির নির্বাচন বিভাগের এক বিবৃতিতে জানানো হয়, যেসব যন্ত্রে সমস্যা হয়েছিল, সেগুলোর অধিকাংশই ঠিক করা হয়েছে। বাকিগুলোও সচল করতে কাজ চলছে। নির্বাচনের ফলাফলে প্রেসিডেন্ট বাইডেন খুশি হয়েছেন। কারণ নির্বাচনের আগে জরিপগুলোতে ডেমোক্রেটদের ভরাডুবির যে চিত্র ফুটে ওঠেছিল, বাস্তব ফলাফলে তা ঘটেনি।

মেরিল্যান্ড পাচ্ছে প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ গভর্নর

যুক্তরাষ্ট্রের মেরিল্যান্ড অঙ্গরাজ্যের গভর্নর নির্বাচিত হয়েছেন ডেমোক্র্যাট নেতা ওয়েস মুর। দায়িত্ব নিলে তিনি হবেন অঙ্গরাজ্যটির প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ গভর্নর। যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে জাতীয়ভাবে তৃতীয় নির্বাচিত কৃষ্ণাঙ্গ গভর্নর হিসেবেও নাম লেখাতে চলেছেন তিনি। মঙ্গলবার যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যবর্তী নির্বাচনে ভোটগ্রহণ হয়। মধ্যবর্তী নির্বাচনে কংগ্রেসের নিম্নকক্ষ বা প্রতিনিধি পরিষদের ৪৩৫টি আসনের প্রতিটিতে এবং সিনেটের ১০০টি আসনে মধ্যে ৩৫টি আসনে ভোট হচ্ছে। এ ছাড়া ৩৬টি অঙ্গরাজ্যের গভর্নর পদেও ডেমোক্র্যাট ও রিপাবলিকানদের মধ্যে লড়াই হচ্ছে।

এবারের মধ্যবর্তী নির্বাচনে এখন পর্যন্ত চূড়ান্ত ফলাফল পাওয়া না গেলেও ইতিমধ্যে বেশ কয়েকটি ইতিহাস রচিত হয়েছে। মেরিল্যান্ড যেমন প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ গভর্নর পেয়েছে, তেমনি ম্যাসাচুসেটস পেয়েছে প্রথম সমকামী গভর্নর। হ্যাম্পশায়ারের ভোটাররা অঙ্গরাজ্যের আইনসভার জন্য প্রথমবারের মতো কোনো ট্রান্সজেন্ডারকে নির্বাচন করেছে। এখন পর্যন্ত পাওয়া ফলাফল অনুযায়ী এবারের নির্বাচনে নারী ও তরুণদের নতুন প্রতিনিধিত্ব দেখা গেছে। আরকানসাস অঙ্গরাজ্যে প্রথমবারের মতো কোনো নারী গভর্নর নির্বাচিত হয়েছেন। এ ছাড়া প্রথমবারের মতো ‘জেনারেশন-জেড’ (১৯৯৭-২০১২ সালের মধ্যে জন্মগ্রহণকারী)–এর অন্তর্ভুক্ত কেউ কংগ্রেস সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। মধ্যবর্তী নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফলাফল পেতে বিলম্ব হতে পারে। বিশেষ করে তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতা হওয়া আসনগুলোয় ভোট পুনর্গণনা হয়ে থাকে।

যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম সমকামী নারী গভর্নর মউরা হিলি

যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটসের ডেমোক্রেটিক অ্যাটর্নি জেনারেল মউরা হিলি গভর্নর নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি রাজ্যটির প্রথম নারী এবং দেশের প্রথম সমকামী নারী গভর্নর। হিলি রিপাবলিকান প্রার্থী জিওফ দিয়েলকে পরাজিত করেছেন। নির্বাচনে জিওফকে সমর্থন দিয়েছিলেন সাবেক রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ২০১৫ থেকে ম্যাসাচুসেটসের গভর্নরের পদে আছেন চার্লি বেকার। তিনি এবার নির্বাচন না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। জয়ী হওয়ায় চার্লি বেকারের স্থলাভিষিক্ত হবেন হিলি। গত ৮ নভেম্বর যুক্তরাজ্যে মধ্যবর্তী নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। কংগ্রেসের নিম্নকক্ষ বা প্রতিনিধি পরিষদের ৪৩৫টি আসনের প্রতিটিতে এবং সিনেটের ১০০টি আসনে মধ্যে ৩৫টি আসনে ভোট গ্রহণ করা হয়েছে। এ ছাড়া ৩৬টি অঙ্গরাজ্যের গভর্নর পদেও নির্বাচন হচ্ছে।

advertisement

Posted ২:২০ অপরাহ্ণ | বৃহস্পতিবার, ১০ নভেম্বর ২০২২

Weekly Bangladesh |

এ বিভাগের সর্বাধিক পঠিত

advertisement
advertisement
advertisement

আর্কাইভ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১১২১৩
১৪১৫১৬১৭১৮১৯২০
২১২২২৩২৪২৫২৬২৭
২৮২৯৩০  
Dr. Mohammed Wazed A Khan, President & Editor
Anwar Hossain Manju, Advisor, Editorial Board
Corporate Office

85-59 168 Street, Jamaica, NY 11432

Tel: 718-523-6299 Fax: 718-206-2579

E-mail: [email protected]

Web: weeklybangladeshusa.com

Facebook: fb/weeklybangladeshusa.com

Mohammed Dinaj Khan,
Vice President
Florida Office

1610 NW 3rd Street
Deerfield Beach, FL 33442

Jackson Heights Office

37-55, 72 Street, Jackson Heights, NY 11372, Tel: 718-255-1158

Published by News Bangladesh Inc.