নিউইয়র্ক : | বৃহস্পতিবার, ০৫ মে ২০২২
যুক্তরাষ্ট্রের ২৯৪টি কলেজ অ্যাকসেপটেন্স দ্বাদশ গ্রেড সিনিয়রদের ২০২১-২০২২ এ খান’স টিউটোরিয়ালের বিভিন্ন হাই স্কুল কর্মসর্ম ূচি থেকে কলেজ এক্সেপ্টেন্সে সারা দেশের প্রাইভেট ও পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় যেভাবে মিশে গিয়েছিল, তা ছিল নজরকাড়া। এতে অংশগ্রহণকারীদের অনেকে তাদের মতামত ব্যক্ত করেছেন তা তুলে ধরা হলো: ”আমার স্ত্রী ও আমি খান’স টিউটোরিয়ালকে গভীর শ্রদ্ধা জানাই। ভার্জিনিয়া টেকে ভবিষ্যতে লেখাপড়া করার জন্য তাঁরা এসএটি -তে দক্ষতা অর্জনের প্রয়োজনীয় উপকরণ দিয়েছেন ও কোচিং করিয়েছেন। আপামর কম্যুনিটির কল্যাণে আপনারা যা কিছুকরছেন, তজ্জন্য আমরা কৃতজ্ঞ। আমরা খান’স টিউটোরিয়ালের উত্তরোত্তর সাফল্য কামনা করি।” বলছিলেন খান’স টিউটোরিয়াল অনলাইন এসএটি ও জিপিএ কর্মসর্ম সূচির ছাত্র রাইয়ান রহমানের বাবা আজিজ আহমদ। “আমি ২০১৭ সাল থেকেই আমার বাচ্চাদেরকে খান’স টিউটোরিয়ালে পাঠাচ্ছি। আলহামদলিু ল্লাহ, ব্রুকলিন টেকে আমার বড় মেয়ে গালীবার এক্সেপ্টেন্স হয়েছে। কর্নেল, ব্রাউন ও ফ্র্ডোহ্যাম বিশ্ববিদ্যালয়গুলো হতেও সে এক্সেপ্টেন্স পেয়েছে। গালীবা যেহেতু সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট ও কম্পিউটার সায়েন্স পড়তে আগ্রহী, আমরা তাই পারিবারিকভাবে সিদ্ধান্ত নিয়েছি, ও কর্নেল বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়বে। এদিকে, আমার ছেলের এক্সেপ্টেন্স হয়েছে ব্রুকলিন টেকে। খান’স টিউটোরিয়ালে আমাদের পছন্দের জায়গাটি হল, এর শিক্ষকমণ্ডলী এবং স্বয়ং মিসেস খান। গেল পাঁচ বছরে যখনি মিসেস খানকে টেলিফোনে যোগাযোগ করার প্রয়োজন পড়েছে, তাঁকে পেয়েছি। এবং তিনি আমাদেরকে তাঁর সময় ও সর্বোত্তম পরামর্শই দিয়েছেন। আমরা এ প্রতিষ্ঠানের সাফল্য কামনা করি, ও দোয়া করি যেন অন্যান্য পরিবারের বাচ্চারাও আমার সন্তানদের মতই সফলতা লাভ করে। আমাদের জোর সুপারিশ, আমাদের প্রতিবেশী ও বন্ধু-বান্ধবরা যেন খান’স টিউটোরিয়ালে তাদের ছেলে-মেয়েদের পাঠান।” বলছিলেন খান’স টিউটোরিয়ালের অনলাইন এসএটি (ঝঅঞ) ও জিপিএ (এচঅ) -র একজন শিক্ষার্থী গালীবা আঞ্জমেু র মাতা-পিতা আমীনা খান (ববি) ও আব্দুল গাফফার।
“জ্যাকসন হাইটসে আমাদের নতুন জায়গায় সবাই এসএটি (ঝঅঞ) ও জিপিএ (এচঅ) -র প্রস্তুতির জন্য সশরীরে ফিরে এসেছেন দেখে আমরা খুশী। এসব ছাত্র-ছাত্রীরা কঠোর পরিশ্রম করে মনোমত কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে স্থান করে নিচ্ছে, এটি আমাদের জন্য অতীব আনন্দের। সন্তানদের এসএটি (ঝঅঞ) প্রস্তুতির জন্য তাদেরকে নিয়ে প্রতি সপ্তাহে জ্যাকসন হাইটসে বাবা-মায়েদের আসা-যাওয়া কতটা আয়াসসাধ্য, তা আমরা জানি।” বলেন খান’স টিউটোরিয়ালের চেয়ারপার্সন মিসেস খান।
“প্রতিটি পরিবারের– বিশেষতঃ যাঁরা উন্নত ভবিষ্যতের জন্য এদেশে অভিবাসী হয়ে আসেন– একটি স্বপ্ন থাকে সেরা কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করার। খান’স টিউটোরিয়ালের লক্ষ্য হল, প্রতিটি কেটিতে প্রত্যেক ছাত্র-ছাত্রীর এপি ক্লাস সহ সর্বোচ্চ জিপিএ ও এসএটি স্কোর প্রাপ্তি, এবং পাঠ্ বহির্ভূত কার্যক্রমে নেতৃত্ব ভূমিকা অর্জন। ছাত্র-ছাত্রীরা রাতে স্কলারশিপ ও আর্থিক সহায়তা লাভ করতে পারে, তজ্জন্য প্রথম থেকেই বাবা-মা ও ছাত্র-ছাত্রী উভয়েরই এফএএফএস দরখাস্ত ও আর্থিক সহায়তা প্রক্রিয়া সংক্রান্ত বিষয় গুরুত্ব সহকারে জানা আবশ্যক। একটি সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নের লক্ষ্যে প্রতিটি ছাত্র-ছাত্রী ও তাদের পরিবার যে অবিচল নিষ্ঠার সাথে কষ্টসাধ্য পরিশ্রম ও ত্যাগ স্বীকার করেন, তা আমাদের জন্যও একটি গর্বের বিষয়। পুরো প্রক্রিয়াটিতে যাঁরা সম্পৃক্ত আছেন– ইন্স্ট্রাক্টর, ব্যাবস্থাপক, পিতা-মাতা– তাঁদের সকলের প্রতি আমাদের অকুণ্ঠ ধন্যবাদ। আসন্ন স্কুল সমাপনী জনিু য়রদের (ংড়ঢ়যড়সড়ৎব) জন্য এসএটি ও এটি (অচ) কর্মসূচির আওতায় খান’স টিউটোরিয়ালের চলতি সালের স্কলারশিপ বিনির্মার্মণের জন্য আমরা অধীর অপেক্ষায় আছি।” বলছিলেন খান’স টিউটোরিয়ালের সিইও (ঈঊঙ) ড. আইভান খান। যেসব বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজে খান’স শিক্ষার্থীরা অ্যাকসেপ্টেন্স পেয়েছে, সেগুলোর মধ্যে আছে: বোস্টন বিশ্ববিদ্যালয়, ব্রাউন ইউনিভার্সিটি, কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়, কর্নেল বিশ্ববিদ্যালয়, ফোর্ডহ্যাম বিশ্ববিদ্যালয়, হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়, ম্যাকোলে অনার্স কলেজ, নিউ ইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয়, নর্থইস্ট বিশ্ববিদ্যালয়, পেন স্টেট ইউনিভার্সিটি, প্রিন্সটন বিশ্ববিদ্যালয়, পারডু বিশ্ববিদ্যালয়, রচেস্টার ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি (আরআইটি), সেন্ট জনস ইউনিভার্সিটি, মিশিগান বিশ্ববিদ্যালয়, ভার্জিনিয়া টেক, ঝটঘণ স্কুল যেমন আলবানি বিশ্ববিদ্যালয়, বিংহামটন বিশ্ববিদ্যালয়, ইউনিভার্সিটি অ্যাট বাফেলো, স্টোনি ব্রুক, বারুচ কলেজ, হান্টার কলেজ, কুইন্স কলেজ, ঈঈঘণ, ইত্যাদি সহ ঈটঘণ স্কুল।
Posted ৯:১৭ পূর্বাহ্ণ | বৃহস্পতিবার, ০৫ মে ২০২২
Weekly Bangladesh | Weekly Bangladesh