শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | ৬ বৈশাখ ১৪৩১

Weekly Bangladesh নিউইয়র্ক থেকে প্রকাশিত
নিউইয়র্ক থেকে প্রকাশিত

জর্জ ওয়াশিংটন থেকে ডোনাল্ড ট্রাম্প

ডাঃ ওয়াজেদ খান   |   বৃহস্পতিবার, ০১ অক্টোবর ২০২০

জর্জ ওয়াশিংটন থেকে ডোনাল্ড ট্রাম্প

জর্জ ওয়াশিংটন থেকে ডোনাল্ড ট্রাম্প, যুক্তরাষ্ট্রের সোয়া দুই শতাধিক বছরে ৫৮টি নির্বাচনে প্রেসিডেন্ট হয়েছেন ৪৫ জন । এদের মধ্যে কেউ কেউ দ্বিতীয় মেয়াদ পূর্ণ করেছেন । আবার কেউ পারেননি এক মেয়াদ কালও পূর্ণ করতে। এবার আমেরিকানরা তাদের ৪৬তম প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত করতে যাচ্ছে আগামী ৩ নভেম্বর মঙ্গলবার। প্রতি চার বছর অন্তর নভেম্বর মাসের প্রথম সপ্তাহের প্রথম সোমবারের পর মঙ্গলবার প্রথা মাফিক অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে এই নির্বাচন। নির্বাচনে এবার ভোটারগণ প্রেসিডেন্ট ও ভাইস প্রেসিডেন্টের পাশাপাশি গোটা দেশ জুড়ে ৪৩৫ জন হাউজ অব রিপ্রেজেনটেটিভ এবং ইউএস সিনেটের ১০০ সদস্যের মধ্যে ৩৫ জনকে এবং ১৩টি ূরাজ্যে গভর্নর নির্বাচিত করবে। নির্বাচনে রিপাবলিকান দলীয় প্রার্থী বর্তমান প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও তার রানিংমেট বর্তমান ভাইস প্রেসিডেন্ট মাইক পেন্স। পক্ষান্তরে ডেমোক্র্যাট দলীয় প্রেসিডেন্ট প্রার্থী সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও তার রানিংমেট কামালা হ্যারিস। এছাড়া লিবারেটারিয়ান প্রার্থী জে জিরগেনস ও গ্রীন পার্টির হাউয়ি হকিনস। আমেরিকার ইতিহাসে এবারই প্রথম প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন সবচেয়ে বয়োবৃদ্ধ দু’জন প্রার্থী । জো বাইডেনের বর্তমান বয়স৭৭ বছর এবং ডোনাল্ড ট্রাম্প ৭৪ বছর বয়সী। করোনা মহামারি কারণে বেকারত্ব ও অর্থনৈতিক মন্দাবস্থা দেখা দেয়ার পাশাপাশি পাল্টে গেছে পুরো বিশ্ব রাজনীতির প্রেক্ষাপট। তাই এই বিষয়গুলো এবারের নির্বাচনে বিবেচিত হচ্ছে মুখ্য ইস্যু হিসেবে। নির্বাচনকে সামনে রেখে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ঘরে-বাইরে সর্বত্রই প্রচন্ড চাপের মুখে। তার জনপ্রিয়তা নেমে এসেছে অনেকটাই তলানীতে। গত ২৯সেপ্টেম্বরে অনুষ্ঠিত প্রথম বিতর্কে কার্যত তিনি হেরে গেছেন জো বাইডেনের কাছে ।

আমেরিকার প্রেসিডেন্ট হওয়ার যোগ্যতা


সংবিধান অনুযায়ী প্রেসিডেন্ট প্রার্থীকে অবশ্যই জন্মসূত্রে আমেরিকার নাগরিক এবং কমপক্ষে ১৪ বছর আমেরিকায় বসবাসের প্রমাণ থাকতে হবে। বয়স হতে হবে কমপক্ষে ৩৫ বছর। সাংবিধানিকভাবে আমেরিকান সরকার নির্বাহী, আইন ও বিচার এই তিন শাখায় বিভক্ত। পারস্পরিক ভারসাম্য রক্ষাকারী এই তিনটি বিভাগ এমনভাবে গঠিত যে এক বিভাগ অন্য বিভাগের উপর প্রতিনিয়ত পর্যবেক্ষণ করে থাকে যাতে কোন বিভাগ তার এখতিয়ার বর্হিভূত কোন কর্মকান্ডে ব্যাপৃত না হয়। সরকারের নির্বাহী বিভাগ প্রেসিডেন্ট কর্তৃক পরিচালিত হলেও তা কখনোই খুব দুর্বল বা শক্তিশালী নয়। প্রেসিডেন্টের ক্ষমতাও সাংবিধানিকভাবে সীমিত করে দেয়া আছে।

প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব ও সীমাবদ্ধতা


যুক্তরাষ্ট্র সরকারের প্রধান নির্বাহী প্রেসিডেন্ট সংবিধান ও কংগ্রেস কর্তৃক পাশকৃত আইন প্রয়োগ এবং সিনেটের অনুমোদন সাপেক্ষে সুপ্রীম কোর্টের প্রধান বিচারপতি, কেবিনেট মন্ত্রীসহ সামরিক ও বেসামরিক উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তাদের নিয়োগ দিয়ে থাকেন। প্রধান আইন প্রণেতা হিসেবে প্রেসিডেন্ট কংগ্রেসে পাশকৃত বিলে যেমন ভেটো প্রয়োগের ক্ষমতা রাখেন। তেমনি বিল পাশ করার ক্ষেত্রে কংগ্রেসকে করতে পারেন প্রভাবিত। কিন্তু দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতার বলে আবার কংগ্রেস তা প্রত্যাখ্যান করতে পারে। প্রেসিডেন্ট আমেরিকার প্রধান ডিপ্লোম্যাট এবং পররাষ্ট্রনীতি নির্ধারক, বৈদেশিক চুক্তির মধ্যস্থতাকারী। কংগ্রেসের অনুমোদন সাপেক্ষে বিদেশে রাষ্ট্রদূত নিয়োগের অধিকারী তিনি। প্রেসিডেন্ট আর্মী, নেভী, এয়ারফোর্স ও মেরীনের প্রধান-কমান্ডার ইন চীফ। তিনি নিয়োগ প্রদান করেন উচ্চ পদস্থ সামরিক কর্মকর্তাদের। দেশের ভেতরে ও বাইরে সেনাবাহিনীকে কাজে লাগাতে পারলেও আন্তর্জাতিক কোন সংঘর্ষের ক্ষেত্রে কংগ্রেস কর্তৃক আনুষ্ঠানিক যুদ্ধ ঘোষণা ব্যতিরেকে ৯০ দিনের অধিক তা বহাল রাখতে পারবেন না তিনি। চীফ অব ষ্টেট হিসেবে প্রেসিডেন্ট দেশের প্রতিনিধিত্ব করেন।

প্রেসিডেন্ট নির্বাচন


প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ধাপ মূলত চারটি। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে দলীয় ভাবে প্রেসিডেন্ট প্রার্থী মনোনয়ন দেয়া হলেও যুক্তরাষ্ট্রে দলীয় সমর্থকগণই প্রেসিডেন্ট প্রার্থীর মনোনয়ন চূড়ান্ত করেন ভোটের মাধ্যমে। এই পর্যায়ে একই দল থেকে একাধিক প্রার্থী নির্বাচনের বছরের শুরুতেই বিভিন্ন অঙ্গরাজ্যে তাদের স্ব স্ব প্রচারণা ও ফান্ড রেইজিং শুরু করেন। অঙ্গরাজ্যর দলীয় রেজিষ্ট্রার্ড ভোটারগণ প্রাইমারী ইলেকশনের মাধ্যমে একজন দলীয় প্রার্থীকে বাছাই করেন। পরবর্তীতে সিংহভাগ রাজ্য থেকে তাকে জিতে আসতে হয়। নভেম্বরের নির্বাচনের পূর্বেই গ্রীষ্মের কোন এক সময়ে অঙ্গরাজ্যগুলো থেকে যোগদানকারী দলীয় প্রতিনিধিদের উপস্থিতিতে ‘ন্যাশনাল কনভেনশন’ এ চূড়ান্ত করা হয় প্রেসিডেন্ট ও ভাইস প্রেসিডেন্ট প্রার্থীর মনোনয়ন। দ্বিতীয় ধাপ দলীয় কনভেনশন আমেরিকান রাজনীতির একটি উল্লেখযোগ্য দিক। কনভেনশনে নিজ দলের প্রতিনিধিগণ তাদের প্রেসিডেন্ট প্রার্থী চূড়ান্ত করেন। গত আগষ্টে ডেমোক্র্যাট ও রিপালিকান দলীয় কনভেনশনে চূড়ান্ত করা হয় উভয় দলের প্রার্থীতা। এই কনভেনশন থেকে দলীয় প্রতিনিধিগণ নির্বাচনী প্রচারণা এবং ইস্যুগুলো নির্ধারণ করে থাকেন। তৃতীয় ধাপে-গণ প্রচারণা শুরু হয় কনভেনশনের পরদিন থেকে এবং নির্বাচনের আগের দিন পর্যন্ত প্রার্থীগণ ছুটে বেড়ান দেশের এক প্রান্ত থেকে অন্যপ্রান্তে। নির্বাচনী সভায় জনগণের সাথে মত বিনিময় করে চেষ্টা করেন তাদের দলীয় কর্মসূচীর প্রতি আনুগত্য লাভের । প্রধান দুই দলের প্রার্থীগণ টিভি বিতর্কে অংশ নেন কয়েক দফা। দলীয় ভাবে ফান্ড রেইজ করে থাকেন। সংগৃহীত এই অর্থকে বলা হয় ‘সফট মানি’। জো বাইডেনের নির্বাচনী তহবিলে ইতোমধ্যেই সংগৃহীত হয়েছে ৫৪০ মিলিয়ন ডলার। আর ট্রাম্প সংগ্রহ করেছেন ৪৭৬ মিলিয়ন ডলার। চতুর্থ ধাপে নির্বাচনের দিন জনগণ ভোট দেন তবে সরাসরি প্রেসিডেন্ট প্রার্থীকে ভোট দেন না। ভোটারগণ প্রথমে ইলেক্টোরাল কলেজকে ভোট দেন। পরে ইলেক্টোরাল কলেজের ভোটারগণ তাদের ভোট প্রয়োগ করে নির্বাচিত করেন প্রেসিডেন্ট।

নির্বাচনে কারা ভোট দিতে পারেন

আঠারো বছরের ঊর্ধ্বে যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক হলেই প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ভোট দেয়া যায়। তবে অনেকগুলো স্টেটে আইন রয়েছে যেখানে ভোট দেওয়ার আগে তাদের নিজেদের পরিচয়ের প্রমাণ স্বরূপ কাগজপত্র দেখাতে হয়। বেশিরভাগ ভোটার নির্বাচনের দিন ভোট কেন্দ্রে গিয়ে ভোট দেন। তবে বিকল্প পদ্ধতি ভোট দেওয়ার প্রবণতা সাম্প্রতিক সময়ে বাড়ছে। করোনাভাইরাস মহামারীর মধ্যে পোস্টাল ব্যালট ব্যবহার ও ডাকযোগে ভোট দেয়া যাবে।

আমেরিকানরা কি আসলেই প্রেসিডেন্ট প্রার্থীকে ভোট দেন?

এক কথায় বলতে গেলে না। ভোটাররা আপাত দৃষ্টিতে যদি মনে করে থাকেন যে তারা তাদের পছন্দনীয় প্রেসিডেন্ট প্রার্থীকে ভোট দিচ্ছেন আসলে তা ঠিক নয়। তারা ভোট দেন প্রেসিডেন্ট প্রার্থীর প্রতি প্রতিশ্রুত ইলেক্টোরাল কলেজের সদস্যদেরকে। ইলেক্টোরাল কলেজ পদ্ধতি সত্যিকারার্থেই একটি জটিল প্রক্রিয়া। যা সাধারণ ভোটারদের নিকট দুর্বোধ্য। আমেরিকায় মোট ইলেক্টোরেটের সংখ্যা ৫৩৮। তন্মধ্যে ৫০ টি অঙ্গরাজ্য থেকে মোট ৫৩৫ জন এবং ওয়াশিংটন ডিসি থেকে ৩ জন। প্রতিটি অঙ্গরাজ্য থেকে কংগ্রেসের সদস্য সংখ্যা সম এবং নির্দিষ্ট সিনেট সদস্য সংখ্যার সমান ইলেক্টরেট বাছাই করা হয় । মোট ৫৩৮ জন ইলেকটরাল এর মধ্যে প্রেসিডেন্ট প্রার্থী যিনি ২৭০ ভোট পাবেন তিনিই বিজয়ী হবেন। প্রায় দুশ’ বছর যাবত প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে এই পদ্ধতি চলে আসছে। এ নিয়ে অনেক বিতর্কও হচ্ছে। ভাইস প্রেসিডেন্টের ক্ষেত্রে ইউএস সিনেট প্রধান দুই প্রার্থীর মধ্যে একজনকে নির্বাচিত করেন। এখানে প্রেসিডেন্ট ও ভাইস প্রেসিডেন্ট একই দল থেকে নির্বাচিত হয়ে থাকেন। এটি এক ধরণের প্যাকেজ ডিল।

পপুলার ভোট

নির্বাচনের দিন সাধারণ ভোটার প্রদত্ত গণনাকৃত মোট ভোটকেই পপুলার ভোট বলা হয়। যে অঙ্গরাজ্যে যে দলের প্রার্থী সবচে’ বেশী ভোট পান সে রাজ্যে ইলেকটরেটগণ ঐ দলের হিসেবে জয়ী হন। অবিশ্বাস্য হলেও সত্য যে স্ব স্ব প্রার্থীর প্রতিশ্রুত ইলেকটরগণ ইচ্ছে করলে তাদের প্রার্থীকে ভোট নাও দিতে পারেন। যদিও সচরাচর এ ধরণের ঘটনা ঘটে না। তারপরও ১৮৭৬-এর নির্বাচনে রাদারফোর্ড হেইস এবং ১৮৮৮-এর নির্বাচনে বেঞ্জামিন হ্যারিসন কম পপুলার ভোট পেয়ে এভাবে নির্বাচিত হন।সংখ্যাধিক্য পপুলার ভোট পেয়েও নির্বাচনে হেরে যাওয়া নজির রয়েছে।প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হতে হলে প্রার্থীকে অবশ্যই সংখ্যাগরিষ্ঠ ইলেকটরাল ভোট পেতে হবে। অর্থাৎ ৫৩৮টি ভোটের মধ্যে ২৭০টি ভোট পেতে হবে। কোন প্রার্থী সংখ্যাগরিষ্ঠ পপুলার ভোট পেলেও যদি ইলেকটরাল ভোটে সংখ্যাগরিষ্ঠতা না হয় তাহলে সে প্রার্থী হেরে যাবেন। ২০০০ সালের নির্বাচনে জর্জ বুশের চেয়ে ৫ লাখ পপুলার ভোট বেশী পেয়েও আলগোর ইলেটরাল ভোটে হেরে যাওয়ায় প্রেসিডেন্ট হতে পারেননি।

বিজয়ীর দায়িত্বভার গ্রহণ

আনুষ্ঠানিকভাবে নতুন প্রেসিডেন্ট দায়িত্বভার গ্রহণ করবেন ২০ জানুয়ারি,২০২১। যেটি অভিষেক অনুষ্ঠান নামেই বেশি পরিচিত। ওয়াশিংটন ডিসির ক্যাপিটাল বিল্ডিংয়ের বাইরে এই অনুষ্ঠান হবে। ওই অনুষ্ঠানের পর নতুন প্রেসিডেন্ট হোয়াইট হাউজের উদ্দেশ্যে যাত্রা করবেন এবং তার চার বছরের দায়িত্বভার গ্রহণ করবেন।

প্রেসিডেন্টের বেতনভাতা

প্রেসিডেন্টের বেতন বার্ষিক বেতন ৪ লক্ষ ডলার ও অতিরিক্ত ভাতা ৬০ হাজার ডলার (ট্যাক্স কর্তনযোগ্য), ভ্রমণ ও আপায়্যান ভাতা ১ লক্ষ ডলার (ট্যাক্স ফ্রি) পেয়ে থাকেন। আমেরিকার প্রেসিডেন্টের সরকারী বাসভবন হচ্ছে হোয়াইট হাউস। প্রথম প্রেসিডেন্ট জর্জ ওয়াশিংটনের সরকারী বাসভবন ছিলো পেনসিলভেনিয়ায়। জর্জ ওয়াশিংটনই প্রথমে প্রেসিডেন্টের জন্য স্থায়ী একটি ভবন তৈরীর উদ্যোগ নেন এবং ১৭৯০ সালে হোয়াইট হাউজ নামে এই ভবনের ভিত্তি প্রস্থর স্থাপন করেন। ওয়াশিংটন ডিসি’র পটোম্যাক নদীর ১০ বর্গ মাইলের মধ্যে অবস্থিত এই ভবনে ১৮০০ সালে আমেরিকার দ্বিতীয় প্রেসিডেন্ট জন অ্যাডমস এবং তার স্ত্রী অ্যাবিগেল অ্যাডমস প্রথম বসবাস শুরু করেন। হোয়াইট হাউজে থাকাকালীন ক্ষমতাসীন অবস্থায় তিনজন প্রেসিডেন্ট বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। তন্মধ্যে প্রেসিডেন্ট গ্রোভার ক্লীভল্যান্ডের বিয়ের অনুষ্ঠান শুধু হোয়াইট হাউজে হয়। দু’বার ভয়াবহ অগ্নিকান্ডের হাত থেকে রক্ষা পায় হোয়াইট হাউস। সময়ের ব্যবধানে হোয়াইট হাউজের আঙ্গিকে অনেক পরিবর্তন হয়েছে। ৬ তলা বিশিষ্ট হোয়াইট হাউজে মোট ১৩২টি কক্ষ রয়েছে। হোয়াইট হাউজে ১৮৪৫ সালে ক্যামেরায় প্রথম ছবি তোলা হয় প্রেসিডেন্ট জেমস পুলকের। হোয়াইট হাউজ আঙ্গিনায় প্রথম মটর যানে আরোহন করেন প্রেসিডেন্ট থিওডোর রুজভেল্ট (১৯০১-১৯০৯)। প্রেসিডেন্ট ফ্রাঙ্কলিন রুজভেল্ট (১৯৩৩-১৯৪৫) প্রথম উড়োজাহাজে চড়ে পানাম সফরে যান। হোয়াইট হাউজের পশ্চিমাংশে ডিম্বাকৃতির কক্ষটি হচ্ছে ওভাল অফিস। ১৯০৯ সালে প্রেসিডেন্ট উইলিয়াম হাওয়ার্ডের সময় থেকে ওভাল অফিস প্রেসিডেন্টের প্রধান সরকারী দপ্তর হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। প্রায় শতাধিক বিভাগে সামরিক ও বেসামরিক মিলে প্রায় ৩০ লক্ষ কর্মকর্তা প্রেসিডেন্টের অধীনে কর্মরত।

advertisement

Posted ১১:৩০ পূর্বাহ্ণ | বৃহস্পতিবার, ০১ অক্টোবর ২০২০

Weekly Bangladesh |

এ বিভাগের সর্বাধিক পঠিত

কাঁঠাল সমাচার
কাঁঠাল সমাচার

(1393 বার পঠিত)

advertisement
advertisement
advertisement

আর্কাইভ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১১২১৩
১৪১৫১৬১৭১৮১৯২০
২১২২২৩২৪২৫২৬২৭
২৮২৯৩০  
Dr. Mohammed Wazed A Khan, President & Editor
Anwar Hossain Manju, Advisor, Editorial Board
Corporate Office

85-59 168 Street, Jamaica, NY 11432

Tel: 718-523-6299 Fax: 718-206-2579

E-mail: [email protected]

Web: weeklybangladeshusa.com

Facebook: fb/weeklybangladeshusa.com

Mohammed Dinaj Khan,
Vice President
Florida Office

1610 NW 3rd Street
Deerfield Beach, FL 33442

Jackson Heights Office

37-55, 72 Street, Jackson Heights, NY 11372, Tel: 718-255-1158

Published by News Bangladesh Inc.