রবিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৫ | ৬ পৌষ ১৪৩২

Weekly Bangladesh নিউইয়র্ক থেকে প্রকাশিত
নিউইয়র্ক থেকে প্রকাশিত

খালেদা জিয়ার এক হাত ধরে আছে মৃত্যু, অন্য হাত ধরে আছে কোটি জনতা

কাজী জহিরুল ইসলাম :   |   বৃহস্পতিবার, ০৪ ডিসেম্বর ২০২৫

খালেদা জিয়ার এক হাত ধরে আছে মৃত্যু, অন্য হাত ধরে আছে কোটি জনতা

জীবন এবং মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে এসে দাঁড়িয়েছেন বেগম খালেদা জিয়া। মৃত্যু তার এক হাত ধরে আছে, অন্য হাত ধরে রেখেছে দেশের কোটি কোটি মানুষ। দল মত নির্বিশেষে দেশের সকল শ্রেণি-পেশার মানুষের এক অভূতপূর্ব ভালোবাসায় আজ তিনি স্নাত, তিনি পূর্ণ। মৃত্যু-দূতের মুখোমুখি কোটি মানুষের ভালোবাসা, দুই পক্ষের এই মল্লযুদ্ধে কেউ একজন বিজয়ী হবে। মানুষের জীবনের সবচেয়ে অবধারিত সত্যের নাম মৃত্যু, তবু আমরা এই সত্যের মুখোমুখি হতে ভয় পাই। খালেদা জিয়ার বয়স এখন আশি।

পরিণত বয়সে একটি সম্মানজনক মৃত্যু, এটিই তো জীবনের সফল পরিণতি। বেগম খালেদা জিয়া একজন সফল মানুষ, বর্ষীয়ান রাজনীতিক, স্বামীভাগ্যে হয়েছেন দেশের ফার্স্ট লেডি, গৃহবধু থেকে রাজপথের রাজনীতি করে দেশের সর্বোচ্চ নির্বাহী পদ, প্রধানমন্ত্রীর আসন অলংকৃত করেছেন একাধিকবার।

যেহেতু তিনি ছিলেন মুক্তিযুদ্ধের সেক্টর কমান্ডার, যেহেতু তিনি কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেছিলেন, তাই স্বাধীন বাংলাদেশে ফিরে আসার পর তার মুখোমুখি হবার একটা দারুণ আগ্রহ ছিল সংবাদকর্মীদের। ১৯৭২ সালের মার্চ মাসে জিয়াউর রহমানের প্রথম কোনো সাক্ষাৎকার ছাপা হয় গণমাধ্যমে। দৈনিক বাংলা পত্রিকার জন্য এই সাক্ষাৎকারটি গ্রহণ করতে কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্টে যান সাংবাদিক মনজুর আহমদ।

একদিন মনজুর আহমদ সেই গল্প সবিস্তারে বলেন আমাকে। লে. কর্নেল জিয়াউর রহমান তখন কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্টের কমান্ডিং অফিসার। নিজের অফিসে বসে অনেকক্ষণ সাক্ষাৎকার দেবার পরে তিনি অফিস থেকে তার স্ত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে টেলিফোন করে বলেন, মেহমান নিয়ে আসছি, চা, নাশতার ব্যবস্থা করো। মনজুর আহমদকে নিয়ে পড়ন্ত বিকেলে জিয়াউর রহমান বাসায় আসেন। একটি ট্রেতে কিছু বিস্কুট আর তিন কাপ চা আসে। বেগম জিয়াও স্বামী এবং অতিথির সঙ্গে একটি চায়ের কাপ হাতে নিয়ে বসেন। তখন তিনি সাতাশ বছরের এক তরুণী গৃহবধু৷ দুই সন্তানের জননী এবং সেনা কর্মকর্তার স্ত্রী। জিয়াউর রহমান বিস্কুটের দিকে আঙুল নির্দেশ করে বলেন, এই নাশতা? সঙ্গে সঙ্গে খালেদা জিয়া স্বামী পরায়না এক বাঙালী বধুর মত লজ্জিত হয়ে লাফ দিয়ে চেয়ার থেকে উঠে পড়েন এবং বলেন, ‘না, না, আরো আছে, আসছে।’

অনেক বছর পরে, বিগত শেখ হাসিনার সরকারের সময়ে তিনি নিউইয়র্কে আসেন। ডাক পড়ে সাংবাদিক মনজুর আহমদের। বিভিন্ন আলাপের এক পর্যায়ে তিনি বলেন, ‘দিন তো বদলাবেই, এই অবস্থা তো আর থাকবে না কিন্তু দেশটাকে যেখানে ঢুকিয়ে দিয়েছে সেখান থেকে বের করবো কীভাবে?’ তার এই আশংকায় সুস্পষ্টতই শেখ হাসিনার ভারতের প্রতি নতজানু পররাষ্ট্র নীতি এবং আত্মঘাতী চুক্তিগুলোর ইঙ্গিত ছিল।

একজন গৃহবধু দীর্ঘ রাজনৈতিক পথপরিক্রমার মধ্য দিয়ে এভাবেই হয়ে ওঠেন এক বিচক্ষণ ও দেশপ্রেমিক রাজনীতিক। পারিবারিক পটভূমির পাশাপাশি দ্রুত উত্থানের পেছনে তার সৌন্দর্যও একটি বড়ো ভূমিকা রেখেছে। নারী-পুরুষ নির্বিশেষে খালেদা জিয়ার রূপের প্রশংসা করছেন এবং আকৃষ্ট হয়েছেন। এইরকম একজন সুদর্শনা দেশের সরকার প্রধান হোক এটা অনেকেই চেয়েছেন। সুন্দরের প্রতি মানুষের সহজাত আকর্ষণ তো আছেই, যদিও রাজনীতিতে সৌন্দর্যের চেয়ে প্রজ্ঞা, রাজনৈতিক জ্ঞান, কূটনৈতিক দক্ষতা, নেতৃত্বের গুণাবলী অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু স্বল্প গড় বুদ্ধিমত্তার দেশে এইসব উপেক্ষিত হবে, পারিবারিক ঐতিহ্য, দৈহিক আকৃতি ও সৌন্দর্য প্রধান হয়ে দেখা দেবে এটি খুবই স্বাভাবিক। ব্যক্তিগতভাবে তার বিরুদ্ধে দুর্নীতির কোনো কথা কখনোই শুনিনি তবে তার শাসনামলে তার দলের এবং কাছের মানুষদের দুর্নীতির দায় তো তাকেই নিতে হবে।

বিএনপির মত একটি বৃহৎ রাজনৈতিক দলের প্রধানের পদে তিনি অধিষ্ঠিত আছেন ৪৫ বছর ধরে। ১৯৮১ সালে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা এবং দেশের রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান নিহত হলে তিনি বিএনপির নেতৃত্বে আসেন। সেই থেকে আজ অবধি, ৪৫ বছর ধরে, তিনিই দলের প্রধান। এতো দীর্ঘ সময় দলের প্রধান থাকা, এবং তার অবর্তমানে পুত্র তারেক রহমানকে দলের প্রধান করার পাকাপাকি বন্দোবস্ত করে দেওয়া তার চরিত্রে নিশ্চয়ই লোভ এবং ক্ষুদ্রতার কালিমা লেপন করেছে।

বেগম খালেদা জিয়ার অর্জন অনেক কিন্তু পরিবারতন্ত্র প্রতিষ্ঠার কারণে শেখ মুজিব এবং শেখ হাসিনার মত তিনিও ইতিহাসে নিন্দিত চরিত্র হিসেবে সমালোচিত হবেন। তার স্বামী জিয়াউর রহমান পরিবারের কাউকে দলের নেতৃত্বে আসার কোনো সুযোগ তো দূরের কথা কোনো ইঙ্গিতও দেননি, তিনি চাইতেন দেশের সবচেয়ে মেধাবী এবং দেশপ্রেমিক মানুষটিই নিজ যোগ্যতায় দলের প্রধান হবেন এবং দেশের মানুষ চাইলে ভোটে বিজয়ী হয়ে রাষ্ট্রের দায়িত্ব নেবেন, এটিই গণতন্ত্র, এই লক্ষ্যে তিনি শেখ মুজিবের বাতিল করা বহুদলীয় গণতন্ত্রকে দেশবাসীর জন্য উন্মুক্ত করেন কিন্তু বেগম খালেদা জিয়া সেই আদর্শ থেকে বিচ্যুত হয়ে পরিবারতন্ত্রকে পাকাপোক্ত করেন। রাজতন্ত্রের আদলে শুধু নিজেই আমৃত্যু দলের প্রধানের পদ ধরে রাখেননি, তার অবর্তমানে যেন তার পুত্র এই পদে আসীন হন সেই ব্যবস্থাও নিশ্চিত করেন। শুধু তাই না তিনি প্রধানমন্ত্রী থাকা অবস্থায় তার বোন খুরশিদ জাহান হককে মন্ত্রী বানিয়েছেন, নিজের ছোটো ভাই সাঈদ এস্কেন্দারকে এমপি হবার সুযোগ করে দিয়েছেন, দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য করেছেন।

এগুলো তার বিশাল অর্জনের বর্ণিল ক্যানভাসে কতগুলো কালির আচড় হিসেবে জ্বলজ্বল করতে থাকবে। তার এই ক্ষুদ্রতাগুলো যদি জাতির ক্ষতির কারণ না হত তাহলে হয়ত এই কালো দাগগুলো কালের ধুলোয় ধীরে ধীরে মিইয়ে যেত কিন্তু পরিবারতন্ত্রের যে ভারী এক বোঝা তিনি এবং শেখ হাসিনা মিলে বাংলাদেশের ঘাড়ে চাপিয়ে দিয়েছেন তা এই দেশকে মেধাহীন নেতৃত্বের দিকে ঠেলে দিয়েছে, বাংলাদেশকে হয়ত এক শতাব্দী পিছিয়ে দিয়েছে। ফলে এই দাগ সহজে মুছবে না। তাকে এই ক্ষুদ্রতার শৃঙ্খল থেকে মুক্ত করতে পারেন তারই কোনো এক উত্তরসূরী, হয়ত তার পুত্র, যদি সুমতি হয়।

খালেদা জিয়ার প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা না থাকলেও রাজনীতিতে তিনি ছিলেন একজন সফল নেত্রী। একজন সেনাপ্রধানের স্ত্রী হিসেবে, একজন রাষ্ট্রপ্রধানের স্ত্রী হিসেবে জিয়াউর রহমানের পাশে থেকে তিনি তার নিজ বুদ্ধিমত্তা দিয়ে শিখে নিয়েছিলেন দেশ পরিচালনার কৌশলগুলো। রাজপথে থেকে এরশাদ বিরোধী আন্দোলনে তার সফল নেতৃত্ব আজও মানুষের মনে উজ্জ্বল স্মৃতি হয়ে আছে। যখন আওয়ামী লীগের প্রধান শেখ হাসিনা এরশাদের প্রলোভনের কাছে ধরাশায়ী হন তখন তিনি স্বৈরাচার হঠানোর আন্দোলনে অটল থেকে আপোষহীন নেত্রীর মর্যাদা লাভ করেন। এরপর থেকে তিনি সকল সময়েই তার আপোষহীন ভূমিকার জন্য প্রশংসিত হয়েছেন।

এরশাদের পতন হলে বিচারপতি শাহাবুদ্দিন আহমদের নেতৃত্বে গঠিত হয় একটি নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকার। তার অধীনে ১৯৯১ সালে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে জয়লাভ করে খালেদা জিয়ার দল সরকার গঠন করে। তিনি হন বাংলাদেশের প্রথম এবং মুসলিম বিশ্বের দ্বিতীয় সরকারপ্রধান। এরপর তত্ববধায়ক সরকার ব্যবস্থাকে সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করার দাবী উঠলে তিনি তা বারবার প্রত্যাখ্যান করেন। নিজে নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন করে জয়লাভ করলেও বিরোধী দলগুলোর দাবীর মুখে বলেন, “একমাত্র পাগল এবং শিশু ছাড়া কেউ নিরপেক্ষ নয়”। এই বক্তব্য তার রাজনৈতিক প্রজ্ঞাকে প্রশ্নবিদ্ধ করে। জামায়াতে ইসলামী এবং আওয়ামী লীগের দাবীকে উপেক্ষা করে তিনি ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারী একটি এক তরফা নির্বাচন করেন। সেই নির্বাচনে ফ্রিডম পার্টি ছাড়া আর কোনো দল অংশগ্রহণ করেনি। এক তরফা নির্বাচন করে তিনি সরকার গঠন করলে ব্যাপক আন্দোলন গড়ে ওঠে। এই জায়গাটিতে অবশ্য বেগম খালেদা জিয়া কিছুটা প্রশংসা পাবেন। তিনি সেদিন একটি বিচক্ষণ-আপোষ করেছিলেন। ৩ মার্চ ১৯৯৬ তারিখে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিয়ে বলেছিলেন, সংসদের প্রথম অধিবেশনেই তত্বাবধায়ক সরকারের বিল পাশ করা হবে। কথা রেখেছিলেন তিনি এবং জাতির বিপুল প্রশংসা লাভ করেছিলেন।

মাত্র দেড় মাসের সরকার বিলুপ্ত হলে বিচারপতি হাবিবুর রহমানের নেতৃত্বে একটি নির্বাচনকালীন তত্বাবধায়ক সরকার গঠিত হয়। এই সরকারের অধীনে ১৯৯৬ সালের জুন মাসে নির্বাচন করে আওয়ামী লীগ জয়লাভ করে। আওয়ামী লীগের মেয়াদ শেষ হলে ২০০১ সালে যথারীতি বিচারপতি লতিফুর রহমানের নেতৃত্বে গঠিত হয় নতুন তত্বাবধায়ক সরকার। ২০০১ সালের নির্বাচনে জয়লাভ করে ক্ষমতায় ফিরে আসে বিএনপি। বেগম খালেদা জিয়া পুনরায় প্রধানমন্ত্রী হন।

২০০৬ সালে তার সরকারের মেয়াদ শেষ হলে আবারও একটি কুটকৌশলের আশ্রয় নেয় বিএনপি সরকার। বেগম খালেদা জিয়া, হয়ত দলের দ্বিতীয় সারির নেতাদের প্ররোচনায় (আরো স্পষ্ট করে আমরা তৎকালীন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী মওদুদ আহমেদের নামটাই বলতে পারি), দলের অনুগত একজন ব্যক্তিকে তত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান করার জন্য হিসেব-নিকেশ করে বিচারপতিদের অবসরে যাওয়ার বয়স বাড়িয়ে দেন। এই কুটবুদ্ধিটা যারই হোক, দেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে এর দায় তাকে নিতেই হবে। ফলে আওয়ামী লীগ তীব্র আন্দোলন গড়ে তোলে, লগি-বৈঠার তাণ্ডবে উত্তাল করে তোলে সারাদেশ।

\এরপর সেনাসমর্থিত ফখরুদ্দিন আহমদের নেতৃত্বাধীন একটি বিশেষ তত্বাবধায়ক সরকার দুই বছর ক্ষমতায় থাকে। ২০০৯ সালের নির্বাচনে সেই সরকার কৌশলে নিজেদের এক্সিট প্লান নিশ্চিত করার শর্তে আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় আনে। এরপরের ইতিহাস ভয়ানক অন্ধকারে ঢাকা। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে তত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিল করে দিয়ে শেখ হাসিনা তার পিতার মত চিরকাল ক্ষমতায় থাকার আয়োজন করে। তিনটি পাতানো, বালখিল্য নির্বাচন করে ১৫ বছর অবৈধভাবে ক্ষমতায় থাকে। এই সময়ে তারা বেগম খালেদা জিয়াকে নিজ বাড়ি থেকে উচ্ছেদ করে, ঠুনকো এবং ভূয়া মামলা দিয়ে কারাগারে প্রেরণ করে। এতে তার স্বাস্থ্যের ভয়ানক অবনতি হয়, উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে বিদেশে পর্যন্ত যেতে দেননি নিষ্ঠুর এবং অবিবেচক সরকার প্রধান শেখ হাসিনা।
স্ব^ামী ১৯৭১ এর মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিলে দুই সন্তান নিয়ে যুদ্ধের নয় মাস তাকে অবর্ণনীয় কষ্টের এবং ভীতিকর দিন কাটাতে হয়। স্বাধীন দেশে মাত্র ১১ বছরের মাথায় তাকে বিধবা হতে হয়। এরপর স্বামীর গড়ে তোলা রাজনৈতিক আদর্শকে আকড়ে ধরে শুরু হয় নতুন যুদ্ধ। এই যুদ্ধে তিনি জয়ী হয়েছেন, কিছু মন্দ ঘটনা থাকলেও সাফল্যের পাল্লা তার অনেক ভারী, বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক অভিজ্ঞতায় আজ পূর্ণ তার ঝুলি। ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা পালিয়ে গেলে তিনিই হয়ে ওঠেন বাংলাদেশের রাজনীতিতে, রাষ্ট্র পরিচালনায় সবচেয়ে অভিজ্ঞ অভিভাবক। এই অভিভাবকের বিদায় কিছুতেই মেনে নিতে চাইছে না দেশবাসী। সবাই তার জন্য দোয়া করছে, আল্লাহ যেন তাকে বাঁচিয়ে রাখেন, দীর্ঘ অভিজ্ঞতার আলোকে তিনি যেন পরবর্তী রাষ্ট্রনায়কদের আরো অনেক দিন সুপরামর্শ দিতে পারেন।

লেখক : কবি, রাজনীতি বিশ্লেষক

Posted ১:৪৫ অপরাহ্ণ | বৃহস্পতিবার, ০৪ ডিসেম্বর ২০২৫

Weekly Bangladesh |

এ বিভাগের সর্বাধিক পঠিত

গল্প : দুই বোন
গল্প : দুই বোন

(8866 বার পঠিত)

মানব পাচার কেন
মানব পাচার কেন

(1458 বার পঠিত)

আর্কাইভ

শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র
 
১০১১
১৩১৫১৬১৯
২০২১২২২৩২৪২৫২৬
২৭৩০৩১  
Dr. Mohammed Wazed A Khan, President & Editor
Anwar Hossain Manju, Advisor, Editorial Board
Corporate Office

86-47 164th Street, Suite#BH
Jamaica, New York 11432

Tel: 917-304-3912, 718-523-6299 Fax: 718-206-2579

E-mail: [email protected]

Web: weeklybangladeshusa.com

Facebook: fb/weeklybangladeshusa.com

Mohammed Dinaj Khan,
Vice President
Florida Office

1610 NW 3rd Street
Deerfield Beach, FL 33442

Jackson Heights Office

37-55, 72 Street, Jackson Heights, NY 11372, Tel: 718-255-1158

Published by News Bangladesh Inc.