শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | ৬ বৈশাখ ১৪৩১

Weekly Bangladesh নিউইয়র্ক থেকে প্রকাশিত
নিউইয়র্ক থেকে প্রকাশিত

আইসেনহাওয়ার পার্কে

ড. মাহবুব হাসান :   |   বৃহস্পতিবার, ০৫ নভেম্বর ২০২০

আইসেনহাওয়ার পার্কে

গত ৩১ অক্টোবর,২০২০। নিউ ইয়র্কের তাপমাত্রা নেমে এসেছিলো হিমাঙ্কের কাছাকাছি। বাংলা মাসের হিসেবে সবে মাত্র শারদীয় পুজা শেষ করলো এখানকার সনাতন ধর্মের মানুষেরা। দিন কয়েক ধরেই অনেকেই পুজার সম্ভাসন জানিয়ে চলেছেন, সেটা ঢাকা থেকে যেমন, তেমনি নিউ ইয়র্ক থেকেও। যদিও বাংলাদেশের মতো শরৎকাল বা শারদীয় মেঘের শাদা/কালো নাচ দেখতে পাইনি এখানে। এখানকার আকাশ গত চারদিন ধরে গুমোট অবস্থায় ছিলো। তবে ২৯/৩০ অক্টোবর, এই দুই দিন রিমঝিম অবিরল বৃষ্টি আমাদেরকে দিয়েছিলো ইলিশ মাছের ভাজা , গরুর গোস্ত আর খিচুড়ির স্বাদের ঘরোয়া পরিবেশ। আমরা ওই দুই দিন খিচুড়ির স্বাদ নিয়েছি। এখানকার আবহাওয়া অনেকটাই সত্য বলে, কদাচ মিথ্যা হয়। ৩১ অক্টোবর, শনিবার মেঘশূন্য ঝকঝকে রোদের দিন রেখেছিলো প্রকৃতি আমাদের জন্য। আমরা ঘুম থেকে জেগেই চনমনে একটি দিনের সাম্রাজ্যে ঢুকে পড়লাম।


আজকে আমরা বেড়াতে যাবো লং আইল্যান্ডের আইসেনহাওয়ার পার্কে। এই পার্কে যাওয়ার জন্য ডানা ইসলাম আমাদের ইগনাইট করেছেন। এই পার্কের অনেক তথ্যই তিনি দিয়েছেন আমাদের হন্টন ক্লাবের গ্রুপে। আইসেনহাওয়ার বিশাল পার্ক। আগে আমি কখনোই যাইনি বা যাওয়ার সুযোগ হয়নি আমার। এই লং আইল্যান্ডে যে কতো পার্ক আছে বা তৈরি করা হয়েছে তা জানছি এখন, একটু একটু করে, বেড়ানোর সুবাদে। আর জানবোই বা কেমন করে? এর আয়তনই তো জানি না। মনে হয় এই দ্বীপটি নিউ ইয়র্ক সিটির ভেতরে। না, এ দ্বীপ নিউ ইয়র্ক সিটির ৫ বোরোর বাইরে , যদিও জামাইক্যা তেকে লং আইল্যান্ডে যাওয়ার পথে কোনোব্যিবচ্ছেদ চিহ্ন মেলে না। মানে বোঝাই যায না যে এটা সিটির বাইরে। এই দ্বীপটি দুইটি কাউন্টিতে ভাগ করা হয়েছে। কুইন্স-এর গা লাগোয়া নাসাউ কাউন্টি আর বাদবাকি অংশ নিয়ে সাফোক কাউন্টি। নিউ ইয়র্ক হারবার থেকে মনটাক পয়েন্টতক এর ব্যাপ্তি। লং আইল্যান্ড ১৯০কি.মি বা ১১৮ মাইল লম্বায়। নিউ ইয়র্কের পুব দিকে। আর পাশে ( সব জায়গা তো আর সমান নয়) গড়ে ১২ মাইল। ম্যাপে লং আইল্যান্ডকে দেখলে কেমন হাস্যকর মনে হয়। মনে হয় কোনো শিল্পী তার তুলিতে একটা ব্রাশের টানে দ্বীপটিকে বসিয়ে দিয়েছে।

কুইন্সের দিকে ও নাসাউ কাউন্টি ছাড়িয়ে অনেক দূর তক এ-দ্বীপের ব্যাস বেশ মোটাই মনে হয়। কিন্তু এর শীর্ষ তক যেতে যেতে সরু হয়ে এসেছে। মনটাক পয়েন্টের স্ট্রাকচার দেখলেই মনে হয়, ঝড়ে কবে না তা ভেঙে যায়। এই বোধ জাগে ম্যাপ রিডিংয়ের সময়। বাস্তবে বোধহয় এতোটা নাজুক নয় মনটাক পয়েন্ট। না-হলে সেপ্টেম্বরতক প্রতিদিন শত শত মানুষ যেতো না মনটাক পয়েন্টে, বেড়াতে।


আটলানটিক উপকূলের এই দ্বীপটির আয়তন ১,৪০১ বর্গমাইল। ম্যাপে দেখলে মনে হয় ছোটো এই দ্বীপটি। আসলে কিন্তু তা নয়। এই দ্বিপটি আমেরিকার ১১তম বড়। আর বিশ্বের বড় দ্বীপগুলোর মধ্যে এর অবস্থান ১৪৯ তম। আমি তো এতোদিন ভেবে এসেছিলাম লং আইল্যান্ডের আয়তন তেমন বড় নয়। কিন্তু এই দ্বীপের মাঝামাঝিতে অবস্থিত, ব্রুকহেভেনের একটি ফার্মাসিউটিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ করতে যেতাম আমি প্যান্ডামিকের আগ পর‌যন্ত। এল আই হাইওয়ের ৬৫/৬৬ এক্সিট নিয়ে বেরুলেই পাঁচ মিনিটের মধ্যে পৌছে যেতাম হর্সব্লক রোডে। আমাদের ১ ঘন্টা লাগতো কুইন্সের হিলসাইড থেকে যেতে। তখন বুঝেছিলাম যতোটা ছোটো ভাবতাম ততো ছোটো নয় জায়গাটা। মনটাক পয়েন্টের কথা বলেছিলো অনেকেই গল্পোচ্ছলে। ভেবেছি, একদিন যাবো। কিন্তু সেটা হয়ে ওঠেনি। ১১৮ মাইল গিয়ে সেখানকার পার্ক ও পিকনিক স্পটে সময় কাটিয়ে ফিরে আসাটা কষ্টকর। আর এখন তো তাপমাত্রা হিমাঙ্কের দিকে দ্রুতই নেমে যাচ্ছে। মনটাক পয়েন্ট তো আটলানটিকের খোলা হওয়ার সাথে মিতালি করে বাস করছে, অবারিত হাওয়ায় সেখানে এমনিতেই থাকা যায় না। এটা ভেবেই আর ওই দিকে মন দিইনি। কাজের দিনগুলোতে, ডিনার ব্রেকে, টিভিতে দেখতাম লং আইল্যান্ডের টিভি স্টেশন চলছে। বিশেষ করে আবহাওয়া নিয়ে প্রতি ঘন্টায় রিপোর্ট হতো। টিভিটা লং আইল্যান্ড কেন্দ্রিক। সিএনএন, ফক্স নিউজ বা সিবিএস-এর মতোই এই নিউজ টিভি স্টেশনটি। তখনই আমার এ-সংক্রান্ত আক্কেল জন্মেছিলো। এর পরও অনেক তথ্যই আমি জানি না লং আইল্যান্ড সম্পর্কে।
আইসেনহাওয়ার পার্কটি ম্যানহাটানের সেন্ট্রাল পার্কের চেয়ে আকারে বড়। ৯৩০ একর জায়গা নিয়ে এটি গড়ে উঠেছে। এই পার্কের আগের নাম ছিলো সালিসবেরী পার্ক। নাসাউ কাউন্টির ইস্ট মিডো আর হাম্পস্টিড টার্নপাইক হচ্ছে এর দক্ষিণের বর্ডার। ওল্ড কান্ট্রি রোড হচ্ছে উত্তরের সীমানা। এই পার্কে আছে একটি গল্ফ কোর্স, ইনক্লুডিং রেড কোর্স। এই পার্কেই বসে কমার্স ব্যাংক চ্যাম্পিয়নশিপ প্রতিযোগিতা। এই পার্কে আছে আমেরিকার বহুযুদ্ধে প্রাণদানকারীদের নামের স্মৃতিস্তম্ভ। আর বিশেষ করে ৯/১১-এ নাসাউ কাউন্টির নিহতদের স্মারক স্তম্ভ।

আমাকে বলা হয়েছিলো পান-সুপুরি আর মুড়ি নিতে। কেন না বলনে-ওয়ালার স্টকে এর কোনোটাই নেই। আমি সে-গুলো সংগ্রহ করে হিলসাইডেই অপেক্ষা করলাম। ১২টায় রওনা হবার কথা থাকলেও সেটা হলো না। তাতে কোনো রকম ক্ষতি নেই। আজকে রোদ উঠেছে তাপমাত্রা ২/৩ ডিগ্রি হলেও উত্তরের বাতাস নেই। ফলে তীব্র নয় ঠান্ডা। বেশ আরামেই দাঁড়িয়েছিলাম কিং-কাবাব রেস্তোরাঁর সামনে। বলা উচিত মীম অ্যয়ারলেস নামের সেলফোন স্টোরের সামনে। এর মালিক প্রিয়ভাজন হিমু।
আমাকে তুলে নিয়ে জহিরের অডিসি ছুটলো মনজু ভাইয়ের বাসার উদ্দেশে। তাদের উঠিয়ে নিউ ইয়র্কের জটিল স্ট্রিট ধরে জিপিএস নির্দেশনা মেনে আধা ঘন্টার মধ্যেই চলে এলাম পার্কের ভেতরে। গাড়ি পার্কিংয়ের বেশ কয়েকটি জায়গা ছিলো। ডানা আপা বলেছিলেন পার্কি-৬-এ যেন গাড়ি রাখে। সেটাই করলো জহির। সেটা এখানকার যে অসাধারণ লেক, তার পাশেই। নেমেই আমরা লেকের চারপাশের ওয়াকওয়ে ধরে হাঁটতে গেলাম। তার আগে জহির খোঁজ নিলো ডানা আপার। তিনি জোহরের নামাজ পড়ে বেরুবেন।


লেকের চার দিকে হাঁটতে যাওয়ার সময়ই হাতের ডানে পড়লো প্রথম ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ-এর স্মৃতি স্তম্ভ। লেকের একপাশে পড়লো স্টেইনলেস স্টীলের অনেক লম্বা রড দিয়ে বানানো স্তম্ভ। রোদ পড়ে গোটা এলাকা এমন হাসছিলো যে কি বলবো! কয়েকটি ছবি তুলে দেখতে পেলাম লেকে ভাসমান হাঁসগুলোকে। তারা পারের দিকেই ছিলো। আমাদের দিকেই তাকিয়েছিলো। আরো অনেক লেক প্রদক্ষিণকারী আমাদের পাশ কাটিয়ে চলে যাচ্ছিলেন। কেউ বা জোরে হাঁটছিলেন, কেউ কেউ দৌড়াচ্ছিলেন। ঘামে তাদের টি-শার্ট ভিজে গেছে। স্বাস্থ্য উদ্ধারের কাজে যে অনেকেই আসেন এখানে সেটা বোঝা যায়। এমন খোলামেলায় কয়েক ঘন্টা কাটানোর ফলে শ্বাস-প্রশ্বাসের উপকার যেমন হয়, তেমনি শরীরের মেদ ঝরিয়ে নিজেকে তরতাজা করে তোলাও যায়। সেটা মহানগরে বসবাসকারীরা বোঝেন। মূলত তারাই আসেন। নাসাউ কাউন্টির বাসিন্দারাই আসেন এখানে। অন্য কাউন্টি বা কুইন্স বা সিটি থেকে যারা আসেন তাদের জন্য কিছুটা কড়াকড়ি আছে। নাসাউয়ের বাসিন্দার আইডি বা রেজিস্ট্রেশন থাকলে যদি জিজ্ঞাসিত হয়, তাহলে উত্তর দেয়া সহজ। আমাদের জন্য সে-রকম রক্ষাকবচ আসছেন, শিরিন আপা, ডানার বড় বোন এবং আমাদের নজরুল একাডেমির এক্সিকিউটিভ সদস্য। তিনি ইস্ট মিডওয়ের বাসিন্দা। ডানা থাকেন সাফোকে।

আমরা লেকে চক্কর মারা শেষ করে ওপরের দিকে ওঠে গেলাম। এদিকে বসার জন্য বড় বেঞ্চ নেই। পার্কিং ৬-এ-তে এলাম। কারণ এখানেই আছে কাছাকাছি রেস্টরুম। আছে অনেক বেঞ্চ ও টেবিল, একসাথে লাগানো। তারই দুটোতে, রোদ নিয়ে পিঠে বসলাম আমরা। কে যে চানাবুট তৈরি করে এনেছেন জানি না। তবে মনজু ভাইকে সেই চানাবুটের বাটির মুখ খুলতে দেখে বুঝলাম সেটা মনিভাবীর কাজ। কাজী ফৌজিয়া তার বাটি খুলে বললেন আজ কিন্তু গরুর গোস্ত শেষ করতে হবে। দেখে বললাম এটুকু তো আমারই লাগবে, অন্যেরা খাবে কি? তিনি হাসতে হাসতে বললেন, কি করবো বলেন, কোরবানির মাংস আর কতোদিন রাখা যায়। জহির বললেন, আপনি তাহলে বেশি খান। আমি চানাবুট আর মুড়ি নিয়ে খাচ্ছিলাম। সেটা শেষ করে নিলাম আরেকটু মুড়ি, তারওপর দু-টুকরো গরুর মাংস। মনি ভাবী প্যাগেটি করে এনেছিলেন। নভো আর সারাফকে প্যাগেটি দিলেন মুক্তি ভাবী। দেখা দেখি প্রায় সবাই যার যার বাটিতে তুলে নিলেন প্যাগেটি। আমিও নিলাম। না, তাতেও ক্ষুধা মেটেনি আমার। সকালবেলায় একটা সেদ্ধ ডিম খেয়েছি। আমি আরেকটু মুড়ি আর চানাবুট নিলাম। আর নিলাম আরো দু-টুকরো গরুর গোস। কাজী ফৌজিয়া বললো আমি কিন্তু এনেছি পায়েস উইথ কালোজাম মিশানো ডেসার্ট। খেয়ে আমি চমৎকৃত হলাম। সেটা জানাতেই সবাই সেই পায়েস খেলেন। আমি ডায়াবেটিসের রোগী, তাই লোভ সামলালাম।

এ-সময়ই ডানা ফোন করে জিজ্ঞেস করলেন আমরা কোথায়। তাকে লোকেশন বলে দেবার পর তিনি এলেন। তখনো খাবার চলছে। তাকে খেতে বলায় তিনি বললেন, তিনি ফাস্টিং করছেন। মানে রোজা। ২০০৬-এ তিনি হজ্জ্ব পালন করেছেন। সে থেকেই ধর্ম-রিচুয়ালের অনেক কিছু পালন করেন, জানালেন। তিনি সাথে নিয়ে এসেছেন সেদ্ধ ডিম। সেগুলো খেলেন অনেকেই। আমার উদরপূর্তি হয়ে যাওয়ায় আমি নিলাম না। আমি কাগজের বাটি গার্বেজে ফেলে চা নিলাম। মুক্তি ভাবী চা এনেছেন। চা দিয়ে শেষ করলাম খাবার। খাওয়া সেরে আমরা পার্ক প্রদক্ষিণে বেরুলাম। প্রথমেই গেলাম গল্ফ কোর্সের দিকে। সেটা যে আজ বন্ধ সেটা জানা ছিলো না আমাদের। এর মধ্যে ফোন এলো শিরিন আপার। তিনিও এসে যোগ দিলৈন আমাদের সাথে। মনুমেন্টগুলো ভালোভাবে দেখা হয়নি আমাদের। আমি আর মনজু ভাই গেলাম সবার আগে। দেখে চমৎকৃত হলাম। এবারই প্রথম টের পেলাম যে এই সব যুদ্ধাস্ত্র বিনা মোটরে চলে। আবিস্কারটা মনজু ভাইয়ের। তিনিই বললেন সব। ট্রিগারে আঙুলের চাপে যে হিট লাগে বুলেটের পেছনে, সেই আঘাতেই লক্ষ্যে ছুটে যায় গুলি এবং আঘাত হানে। মোটর বা বিদ্যুত ছাড়া এই যে স্বয়ংক্রিয় অস্ত্র, এ নিয়ে কখনোই আমরা ভাবিনি। কিন্তু যারা বা যিনি বন্দুক, রাইফেল বা পিস্টল বা রিভলবার আবিস্কার বা তৈরি করেছেন, তাদেরকে স্যালুট জানাতে হয়। আজকের যুদ্ধাস্ত্র তো বিদ্যুত ছাড়া অচল। কমপিউটারাইজ যুদ্ধাস্ত্র তো পাওয়ারবিহীন হলে অচল। তখন তার কি কোনো মূল্য থাকে?

দুই বিশ্বযুদ্ধের স্মৃতি স্তম্ভের পাশেই আছে কোরিয়ান যুদ্ধে প্রাণদাতাদের নামের খোদাই করা তালিকা। আবার ভিয়েতনামসহ অন্যান্য যুদ্ধে নিহতদের উদ্দেশেও একটি স্তম্ভ রচিত হয়েছে। এ-সবই বাগানের সবুজ ও নীল রঙের ল্যাভেন্ডার ফুলের সাথে সাজানো সোপানে। সবুজ পাতা আর গাঢ় নীল ফুলের এই মিলিত রুপ এই স্মৃতি স্তম্ভকে মনোরম করে তুলেছে।
ডানা ইসলাম চলে গেলেও শিরিন আপা আরো কিছুক্ষণ থাকলেন আমাদের সাথে। বেলা গড়িয়ে যাচ্ছে ডুব সাগরের দিকে। আমরাও ভাবলাম এবার ফেরা যাক। নানা বিষয় নিয়ে কথা বলতে বলতে কাজী জহির বললেন কবিতা পড়া যাক। আমি পড়বো না জানালাম। ফলে সেও উৎসাহ হারালো। অন্যরা নীরব। ফলে উঠবার তাগিদটাই পেলাম সবার মধ্যে। শিরিন আপাকে নতুন করে চিনলেন কাজী ফৌজিয়া। আগে নাকি তারা ফোনে বহুবারই কথা বলেছেন। সেটা জানালেন ফৌজিয়া। এর মধ্যেই গাড়ির দিকে রওনা দিয়েছেন মুক্তিভাবী নভো আর সারাফকে নিয়ে। আমরাও তার পিছু নিলাম। শিরিন আপাকে বিদায় জানিয়ে গাড়িতে উঠলাম আমরা।

advertisement

Posted ১১:২৯ পূর্বাহ্ণ | বৃহস্পতিবার, ০৫ নভেম্বর ২০২০

Weekly Bangladesh |

এ বিভাগের সর্বাধিক পঠিত

গল্প : দুই বোন
গল্প : দুই বোন

(6246 বার পঠিত)

স্মরণে যাতনা
স্মরণে যাতনা

(1303 বার পঠিত)

মানব পাচার কেন
মানব পাচার কেন

(1149 বার পঠিত)

advertisement
advertisement
advertisement

এ বিভাগের আরও খবর

আর্কাইভ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১১২১৩
১৪১৫১৬১৭১৮১৯২০
২১২২২৩২৪২৫২৬২৭
২৮২৯৩০  
Dr. Mohammed Wazed A Khan, President & Editor
Anwar Hossain Manju, Advisor, Editorial Board
Corporate Office

85-59 168 Street, Jamaica, NY 11432

Tel: 718-523-6299 Fax: 718-206-2579

E-mail: [email protected]

Web: weeklybangladeshusa.com

Facebook: fb/weeklybangladeshusa.com

Mohammed Dinaj Khan,
Vice President
Florida Office

1610 NW 3rd Street
Deerfield Beach, FL 33442

Jackson Heights Office

37-55, 72 Street, Jackson Heights, NY 11372, Tel: 718-255-1158

Published by News Bangladesh Inc.